১২ নভেম্বর শনিবার ছিল হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটের ২০তম সংস্করণের পঞ্চম দিন। ৮ নভেম্বর শুরু হওয়া এই লিডারশিপ সামিটের শেষ দিনে, সচিন তেন্ডুলকর, যাকে ক্রিকেটের ঈশ্বর বলা হয় তিনি এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা উপস্থিত ছিলেন। এই সময় তাঁরা অনেক বিষয়ে কথা বলেছেন। আমি আপনাকে বলি, হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশি🦂প সামিট ২০০৩ সালে শ🐽ুরু হয়েছিল। এতে দেশ, বিশ্ব, ক্রীড়া ও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। এখানেই নিজেদের বহু অজানা কথা জানালেন সচিন ও লারা। এই আলোচনার মঞ্চে দুই কিংবদন্তি যখন এক সঙ্গে এক দলের হয়ে খেলতে নেমেছিলেন, সেই ঘটনাটি তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন… ভারতের বিরুদ্ধে হারার পরেই জানতাম কিছু অঘটন ঘটবে- ফাঁস সাকলিন-রিজওয়ানের কথো꧋পকথন
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যখন সচিন তেন্ডুলকর ও ব্রায়ান লারা একসঙ্গে ব্যাট করেছিলেন সেই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে লারা বলেন, ‘সালটা সম্ভবত ১৯৯২ ছিল কারণ সেই বছর পাকিস্তান বিশ্বকাপ জিতেছিল। ইমরান খান দলকে কানাডায় নিয়ে গেলেন, আমি এবং সচিন বাকি বিশ্ব একাদশ দলের অংশ ছিলাম। এটি ছিল স্কাই ডোম, অ্যাস্ট্রোটার্ফ। অ্যামব্রোস এবং ওয়ালশ যখন বোলিং শুরু করেন, বলটি বাউন্স করছিল এবং এটি কিছুটা বিপজ্জনক ছিল। অধিনায়করা সিদ্ধান্ত নেন যে বোলাররা ১৫ গজের বেশি দৌড়াতে পারবে না। এর পর ওয়াসিম আক্রম, ওয়াকার ইউনিস🐻, তাদের সবাই এর বিরুদ্ধে মোকাবেলা করতে নামতে হয়েছিল।’
আরও পড়ুন… HTLS 2022: ভিভ না থাকলে ২০০৭ সালেই অবসর নিতেন সচিন꧟, ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পাওয়া হত না
এরপরে সচিন তেন্ডুলকর বলেন, ‘তখনই ব্রায়ান বুঝতে পেরেছিলেন যে এই ছেলেদের বিরুদ্ধে কোনও প্রীতি ম্যাচ হতে পারে না। আমি মনে করি আমরা ৩৩০-৩৪০ স্কোর করেছিলাম। আমাদের একটি দুর্দান্ত জুটি গড়ে উঠে ছিল। ব্রায়ান একটি সেঞ্চুরি পে𒆙য়েছিলেন, আমি অপরাজিত ৭০-৮০ রান করেছিলাম এবং আমরা ৩৮-৪০ ওভারের মধ্যেই তাদের দেওয়া রান তাড়া করেছিলাম। দ্বিতীয় ইনিংসে বোলিং করার সময় ব্রায়ান বুঝতে পেরেছিলেন যে এই লাইনগুলির (বোলারদের জন্য যে ১৫ গজের লাইন টানা হয়েছিল) অস্তিত্ব নেই।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।