অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং সিনিয়র টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুরন্ত পারফরম্যান্স করার পর তিনি সকলের নজর কাড়েন। এবং তাঁকে ভবিষ্যতের তারকা হিসেবে ভাবতে শুরু করেছেন অনেকে🍷ই।
১৯ বছরের উইকেটরক্ষক রিচাই একমাত্র ভারতীয়, যিনি আইসিসির মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবচেয়ে মূল্যবান দলে জায়গা পেয়েছেন। সেমিফাইনালে ভারতের হয়ে আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন রিচা। তিনি ১৩০.৭৬ স্ট্রাইক রেটে মোট🗹 ১৩৬ রান করেছে🎶ন।
রিচা এ🔯খন উদ্বোধনী মহিলা প্রিমিয়ার লিগে তাঁর লক্ষ্য স্থির রেখেছে। তাঁকে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর নিলাম থেকে ১ .৯ কোটিতে কিনে নিয়েছে। তিনি আর মহিলা প্রিমিয়ার লিগে কোটি টাকায় বিক্রি হওয়ার পর তিনি মা-বাবার জন্য কলকাতায় একটি বাড়ি কেনার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বকাপের সেরা দলে ভারতের একমাত্র রিচা ঘোষ জায়গা করে নেওয়ার পর রিচা জিও সিনেমার একটি শো-তে দাবি করেন, ‘আমি চাপের মধ্যে পারফর্ম ক💝রতে উপভোগ করি।’
আর🔴ও পড়ুন: লাল-কালো মাটির মিশ্রণে ইন্দোরের পিচ, কী খেল দেখাবে? টস গড়ে দিতে পারে ম্যাচের ভাগ্য
এই শো-তে রিচার বাবা মানবেন্দ্র ঘোষ জানিয়েছিলেন, ‘ও যখন খেলতে শুরু করেছিল, তখন আমি ভেবেছিলাম, এটা ওর ফিটনেসের জন্য ভালো হবে। আম💛িও আশেপাশেই থাকতাম, যাতে আমি ওর উপর নজর রাখতে পারি। আমি ওকে টেবিল টেনিসের পরামর্শ দিয়েছিলাম, এবং আমি ওকে স্থানীয় অ্যাকাডেমিতে নিয়ে যাই। ও কয়েকটি বল মারার পর র্যাকেট নামিয়ে দিয়ে বলে, আমি শুধু ক্রিকেট খেলব।’
রিচা এই শো-তে নিজের ছেলেবেলার লড়াইয়ের কথা বলেছেন, ‘শুরুতে, শꦑিলিগুড়ির খুব বেশি মানুষের থেকে আমি সমর্থন পাইনি। আমি নিজের জেলায় ঢোকার সুযোগ পাচ্ছিলাম না... সেই সময়ে ওরা (আমার বাবা-মা) বহু মানুষের থেকে বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়েছিল... আজ একই মানুষরা আমাদের সঙ্গে মেলামেশা করে। আমার বাবা-মা খুশি যে, ওদের যারা কষ্ট দিয়েছে, তারꦍাই এখন খোঁজখবর নিতে আসছে।’
আরও পড়ুন: জাতীয় দল থেকে বাদ পড়লে, ফের ঘরোয়া ক্রিকেট খেলত🦋ে হবে- শুরুতে ভয়ে𝐆 থাকতেন কোহলিও
মেয়ের স্বপ্ন পূরণের জন্য রিচার বাবা নিজের ব্যবসা বিক্রি করে দেন। তিনি বলেন👍, ‘আমি অজুহাত দিচ্ছি না। তবে আমার ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকার জন্য রিচাকে সময় দিতে পারছিলাম না। ব্যব♋সাটা আমাদের সংসারের রুটিরুজি ছিল। তবে ওর ক্যারিয়ার গড়তে ওর পাশে থাকতে পারছিলাম না। এখন সেটা বন্ধ করে দেওয়ায়, আমি মুক্ত, তাই ওর সঙ্গে সব জায়গায় যেতে পারে।’
রিচা ঘোষ আগেই বলেছিলেন, তাঁর বাবা-মা-র জন্য তিনি কলকাতায় একটি ফ🌌্ল্যাট কিনতে চান। রিচার দাবি ছিল, ‘আমি কলকাতায় একটি ফ্ল্যাট কিনতে চাই যেখানে আমার পরিবার থাকতে পারবে। এবং তাদের জীবন উপভোগ করতে পারবে। কারণ ওরা অনেক লড়াই করেছে। আমার বাবা এখনওꦇ আম্পায়ারিং করেন এবং এর পরে (ডব্লিউপিএল) আমি চাই না বাবা কাজ করুক। এখন থেকে , আমি এবং আমার বোন, আমরা দু'জনেই কঠোর পরিশ্রম করব এবং আমাদের বাবা-মাকে ওদের জীবন উপভোগ করতে দেব।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।