শুভব্রত মুখার্জি: আইপিএলের ১৬তম মরশুমের গ্রুপ পর্যায় থেকেই ছিটকে যেতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরকে। বেশ কিছু ম্যাচে ভালো পারফরম্যান্স করলেও ধারাবাহিকতার অভাবে ছিটকে যেতে হয়েছে তাদের। আরসিবির ব্যাটাররা প্রায় প্রতি ম্যাচেই বে🍎শ ভালো পারফরম্যান্স করেছেন। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাদের বোলাররা সেই পারফরম্যান্সকে সাপোর্ট দিতে না পারায় প্লে অফেও যাওয়া হয়নি। আরসিবির টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার ফাফ ডু'প্লেসি, বিরাট কোহলি এবং গ্লেন ম্যাক্সওয়েল গোটা আইপিএল জুড়েই অনবদ্য পারফরম্যান্স করেছেন। প্রতিটি ম্যাচেই নিয়ম করে রান করেছেন অধিনায়ক ফাফ ডু'প্লেসি। তবে ভাগ্য তাঁর একেবারেই সহায় ছিল না। ফলে আইপিএলের ইতিহাসে 'দুর্ভাগা'দের তালিকায় নাম তুলে ফেললেন তিনি।
লিগ পর্যায়ে ১৪টি ম্যাচ খেলে ফাফ ডু'প্লেসির সংগ্রহ ৭৩০ রান। অর্থাৎ চলতি আইপিএলে গ্রুপ পর্যায়ের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। তা সত্ত্বেও ফাইনাল অধরꦏা রয়ে গিয়েছে তাঁর এবং তাঁর দল আরসিবির। আর এখানেই এক নয়া নজির গড়ে ক্রিস গেইলকে স্পর্শ করে ফেললেন ফাফ। উল্লেখ্য ২০১২ সালে ৭৩৩ রান করে গ্রুপ পর্যায়ের পরে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন ক্রিস গেইল। সেবারও তিনি ফাইনাল খেলতে পারেননি। আবার তার পরের বছরে ২০১৩ সালে ৭০৮ রান করেꦅছিলেন গেইল। সেবার ও তার দল ফাইনালে উঠতে পারেনি। অর্থাৎ লিগ পর্যায়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েও ফাইনাল না খেলতে পারা 'দুর্ভাগা'দের তালিকায় গেইলের পাশেই নাম লেখালেন ফাফ।
কাকা🃏তলীয়ভাবে ক্রিস গেইল এবং ফাফ ডু'প্লেসি দুজনেই খেলেছেন আরসিবির হয়ে। আর সেইবারে তারা সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েও তাঁর দল ফাইনালে খেলতে পারেনি। বলা ভালো ফাইনাল তো দূর অস্ত প্লে অফেই পৌঁছতে পারেনি আরসিবি। চলতি আইপিএলে ৭০টি ম্যাচ হয়ে যাওয়ার পরে কমলা টুপির দৌড়ে সবার উপরে রয়েছেন ফাফ ডু'প্লেসি। তাঁর ৭৩০ রানের পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন গুজরাট টাইটানসের শুভমন গিল। তিনি করেছেন ৬৮০ রান। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন আরসিবির প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তিনি করেছেন ৬৪৯ রান। ৬২৫ রান করে চতুর্থ স্থানে রয়েছেন যশস্বী জয়সওয়াল। ৫৮৫ রান করে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন ডেভন কনওয়ে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।