টস জিতে বোলিং নিয়েছিলেন চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়ক মহেন🥂্দ্র সিং ধোনি। সিএসকে বোলাররা দুরন্ত গতিতে শুরুটাও করেছিলেন। পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার আগেই ৪৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসেছিল লখনউ সুপার জায়ান্টস। ব্যাটিং অর্ডারে লখনউ বিপাকে পড়লে, কুম্ভ রক্ষা করার দায়িত্ব নেন আয়ুশ বাদোনি। তাঁর হাফসেঞ্চুরিই অক্সিজেন দেয় এলএসজি ইনিংসে। লড়াইটা যখন একটু জমেছে, সেই সময়েই বরুণদেবের কুদৃষ্টি। বৃষ্টিতে ভেস্তেই যায় ম্যাচ। তাও প্রথমে ব্যাট করতে নেমে লখনউ নিজেদের পুরো ইনিংস খেলতেই পারেননি। ৪ বল বাকি থাকতেই শুরু𒁏 হয়ে বৃষ্টি। আর তাতেই ভেসে যায় ম্যাচ। পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই সন্তুষ্ট থাকতে হল লখনউ এবং চেন্নাই- দুই দলকেই।
আরও পড়ুন:♋ খলনায়ক বৃষ্ট✨িতে ভেসে গেল ম্যাচ, দুই দলের মধ্যে পয়েন্ট ভাগাভাগি
এই নিয়ে বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের ম্যাচ বাদ দিয়ে দ্বিতীয় বার আইপিএলের ম্যাচে কোনও ফলাফল হল না। কারণ এই ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে। এর আগে ২০১১ সালে দিল্লিতে ভেস্তে গিয়েছিল আইপিএলের ম্যাচ। সেই ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল দিল্লি ডেয়ারডেভিলস (বর্তমানে দিল্লি ক্যাপিটালস)𝓡 এবং পুণে ওয়ারিয়র্স। এর পর ফের একই ঘটনা ঘটল বুধবার লখনউয়ের একানা স্টেডিয়ামে।
লখনউয়ের মাঠে এমনিতেই রান কম হচ্ছে। অন্যান্য মাঠে যেখানে ২০০ রানের বেশি করেও রান রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ছে, সেখানে লখনউয়ের মাঠে ১০০ পার করতেই মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হচ্ছে। লখনউয়ের মাঠে পেসাররা যেমন সুবিধে পাচ্ছেন, তেমন স্পিনাররাও দাপট দেখাচ্ছেন। সিএসকে-র꧟ বোলারর♊াও বাদ পড়লেন না। অ্যাওয়ে ম্যাচে টসে জিতে ধোনির প্রথমে বল করার সিদ্ধান্তকে সঠিক প্রমাণিত করলেন দলের বোলাররা।
আরও পড়ুন: WTC Final থেকে রাহুল ছিটকে গেলে,ভরতে ভরসা না করে ঋদ্ধিকে ডাকা উচিত- ♉দাবি শাস্ত্রীর
আর সিএসকে-র বোলারদের দাপটে ৪৪ রানে ৫ উইকেট প🍸ড়ে গিয়েছিল লখনউয়ের। কেউ ক্রিজে দাঁড়াতেই পাচ্ছিলেন না। শুরুটা করেন মইন আলি। চতুর্থ ওভারে ফেরান কাইল মেয়ার্সকে (১৭ বলে ১৪ রান)। তার পর নির্দিষ্ট ব্যবধানে উইকেট পড়তে থাকে চেন্নাইয়ের। মইন, মহেশ থিকশানা, রবীন্দ্র জাদেজাদের দাপটে একে একে সাজঘরে ফেরেন মনন ভোরা (১১ বলে ১০ রান), ক্রুনাল পাণ্ডিয়া (১ বলে ০ রান), ম🗹ার্কাস স্টোইনিস (৪ বলে ৬ রান), কর্ণ শর্মারা (১৬ বলে ৯ রান)।
৫ উইকেট পড়ার পরে নিকোলাস পুরান ও আয়ুষ বাদোনি কিছুটা জুটি বাঁধেন। মূলত বাদোনি দলের ঢাল হয়ে ওঠেন। এই দুই ব্যাটার না থাকলে আরও সমস্যায় পড়ত লখনউ। দলের𒁏 রান ১০০ পার হওয়ার পরে আউট হন পুরান (৩১ বলে ২০ রান)। বাদোনি অবশ্য লড়াই চালাচ্ছিলেন। মাত্র ৩০ বলে অর্ধশতরান করেছিলেন বাদোনি। বৃষ্টিতে ম্যাচ বন্ধ হওয়ার আগে পর্যন্ত বাদোনি ৩৩ বলে অপরাজিত ৫৯ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসও খেলেন। লখনউয়ের যখন ১৯.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১২৫ রান♈, তখনই বৃষ্টি নামে। তার পরে আর খেলা শুরু করা সম্ভব হয়নি। দুই দলের মধ্যে এক করে পয়েন্ট ভাগাভাগি হয়ে যায়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।