বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটারের নজির অত্যন্ত লজ্জার। খালিদ আহমেদ এবং এবাদত হোসেনের টেস্টের গড় ১-এরও কম। অন্ততপক্ষে ১০ ইনিংস খেলার পরেও তাদের এক🌟টা সময়ে গড় ছিল ০.৫০। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধেও ব্যাট হাতে হতাশ করেছেন এই দুই ক্রিকেটার।
খালিদ আহমেদ প্রথম টেস্টে শূন্য করেছিলেন। এবাদত প🅘্রথম টেস্ট খেলেননি। দ্বিতীꦅয় টেস্টে দুই ক্রিকেটারই দুই ইনিংসেই শূন্য করেছেন। তাই শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজেও তাদের কোনও উন্নতি হল না।
খালিদ এবং এবাদতের বর্তমানে টেস্টের গড় একের নীচে। এত লজ্♛জার নজির আরও কারও নেই। জিম্বাবোয়ের পমি বাংও🔴য়ার টেস্টের গড় তাও ১.০০। পাকিস্তানের মহম্মদ আক্রমের টেস্টের গড় আবার ১.১৪। সব দিক থেকেই খালিদ আর এবাদতের রয়েছে টেস্টে লজ্জার গড়ের নজির।
মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টটি ১০ উইকেটে জিতে যায় শ্রীলঙ্কা।এর সঙ্গে দুই টেস্টের সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতল লঙ্কানরা। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টটি ছিল অমীমাংসিত। এর পরে মিরপুরের টেস্ট জিতেই নতুন মাইলস্টোন ছুঁযে ফেলল দিমুথ করু🙈ণারত্নের শ্রীলঙ্কা দল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সিরিজ জিতে অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজের 🎀র🔴েকর্ড ছুঁল শ্রীলঙ্কা
আসলে একটি দেশের মাটিতে টানা টেস্ট সিরিজ জয়ের যে রেকর্ড, সেই মাইলস্টোন ছুঁয়ে ফেলেছে শ্রীলঙ্কা। ২০০৬ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের মাটিতে পাঁচটি টেস্ট সিরিজ খেলেছে শ্রীলঙ্কা। আর এই সবকটি সিরিজেই জয় পেয়েছে লঙ্কানরা। এর ফলে ক্রিকেট বিশ্বে নতুন রেকর🌸্ড ছুঁল শ্রীলঙ্কা।
এর আগে এই রেকর্ড ছিল অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দখলে। ১৯০২ সাল থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে টানা পাঁচটা সিরিজ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। একই কীর্তি গড়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজও। তারা ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের মাটিতে টানা পাঁচটা সিরিজ জিতেছিল। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়া যা করতে পারেনি সেটাই করতে ൩পারে শ্রীলঙ্কা। কারণ তারা পরের সিরিজে যদি টাইগারদের বাংলাদেশের মাটিতে হারাতে পারে তাহলেই ইতিহাস গড়ে ফেলবে শ্রীলঙ্কা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।