টোকিওয় ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের শেষ ইভেন্ট ম্যারাথনে সোনা জিতে ইতিহাসের পাতায় চিরতরে নিজের নাম লিখিয়ে নিলেন এলিড কিপচোগে। ৩৬ বছর বয়সী কেনিয়ান রানার ২ ঘন্টা ৮ মিনিট 🧜৩৮ সেকেন্ডে নিজের দৌড় শেষ করে নিজের অলিম্পিক্স গোল্ড মেডেল ডিফেন্ড করতে সক্ষম হন।
বিশ্বরেকর্ডধারী (২ঘন্টা ১ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডে ম্যারাথন শেষ করেন) ও ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসাবে প্রথম থেকেই ফেভারিট হিসাবেই ম্যারাথনে নেমেছিলেন কিপচোগে। বাকি প্রতিযোগীদের থেকে প্রায় ৮০ সেকেন্ড আগে দৌড় শেষ করে সেই ট্যাগকে যথার্থ প🍸্রমাণ করলেন ৩৬ বছর বয়সী রানার।
টোকিওর গরম এড়াতে সেখান থেকে ৫০০ মাইল (৮৩০ কি.মি) দূরে সাপ্পোরেতে ম্যারাথন স্থানান্তরিত করা হলেও তাপমাত্রায় খুব বেশি পার্থক্য ছিল। ২৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ম্যারথান শুরু হলেও তা শেষ হতে হতে ২৯ ডিগ্রিতে পৌঁছায়, সঙ্গে দোসর হয় বৃষ্টি। মহিলাদের দৌড় আগেরদিন গরম এড়াতে ঘꩲন্টাখানেক এগিয়ে দেওয়া হলেও পুরুষদের ম্যারাথনের সময় বদল করা হয়নি। তার প্রভাবও হাতনাতে মেলে। ১০৬ দৌড় শুরু করলেও ২৪ জনেরও অধিক রানার ম্যারাথন শেষ করতে পারেননি।
(টোকিও অলিম্পিক্স ২০২০-র যাবতীয় খবর, আপডেটের জন্য চোখ ꦑরাখুন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায়)
এমন পরিবেশে কিপচোগে আবার প্রমাণ করলেন কেন তিনি সেরা। ৩০ কি.মি-র আশেপাশে কেনিয়ান নিজের গতি বাড়ানোর পর তাঁকে ধরাছোয়ার আশেপাশে কেউ ছিলেন না। এই জয়ের সঙ্গে সঙ্গেই তিনি একাধিক নজির গড়লেন। আবেদে বিকিলা (১৯৬০ এবং ১৯৬৪) এবং ওয়ালদেমার সিয়েরপไিনস্কির পর তৃতীয় অ্যাথলিট হিসাবে ম্যারাথনে একাধিক সোনা জিতলেন তিনি।
কেনিয়ান হিসাবে অনন্য নজির গড়েন এই কিংবদন্তি রানার। প্রথম পুরুষ ম্যারাথন রানার ও কেনিয়ার তৃতীয় রানার হিসাবে তিনি চতুর্থ মেডেল জিতলেন (২০০৮ সালে রুপো ও ২০০৪ সালে ৫০০০ মিটারে ব্রোঞ্জ জেতেন তিনি)। নেদারল্যান্ডসের আবদি 🎐নাজিয়ে রানার-আপ হিসাবে ম্যারাথন শেষ করেন। ব্রোঞ্জ জেতেন বেলজিয়ামের বাশির আবদি।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।