বিজয় হাজারে ট্রফিতে ৯৪.৭৫ গড়ে উত্তরপ্রদেশের হয়ে সব থেকে বেশি ৩৭৯ রান সংগ্রহ করেন🦩 রিঙ্কু সিং। সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতেও ৯৩.৫০ গড়ে উত্তরপ্রদেশের হয়ে সব থেকে বেশি ১৮৭ রান করেন তিনি। এবছর রঞ্জির গ্রুপ লিগের ৩ ম্যাচের ৬টি ইনিংসে রিঙ্কুর ব্যক্তিগত সংগ্রহ ছিল যথাক্রমে ৬৫, অপরাজিত ৬২, ৬, অপরাজিত ২২, ৬৭ ও অপরাজিত ৭৮ রান। সুতরাং, গ্রুপ লিগে ৪টি অর্ধশতরান-সহ ১০০.০০ গড়ে ৩০০ রান সংগ্রহ ক🥀রেন তিনি। কেবল প্রিয়ম গর্গ (৩০১) উত্তরপ্রদেশের হয়ে রঞ্জিতে রিঙ্কুর থেকে ১ রান বেশি করেছিলেন।
বোঝাই যাচ্ছে যে উত্তরপ্রদেশের ব্যাটিং কেকেআরের রিঙ্কু সিংয়ের উপর কতটা নির্ভরশীল। এহেন রিঙ্কু কর্নাটকের বিরুদ্ধে রঞ্জির কো▨য়ার্টার ফাইনালেও সাধ্যমতো লড়াই চালান। তবে একা কুম্ভ হয়ে উঠতে না পারায় ম⛄ুথ থুবড়ে পড়ে ইউপি।
শুরুর দিকে প্রিয়ম গর্গ দৃঢ়তা দেখান। পরে রিঙ্কু সিং এবং আরও এক কেকেআর তারকা শিবম মাভির ব্যাট হাতে সংক্ষিপ্ত অবদানের জন্যই উত্তরপ্রদেশ কোয়ার্টারের প্রথম ইনিংসে দেড়শো রানের গণ্ডি টপকাতে সক্ষম হয়। নাহলে প্রথম দফায় কর্নাটকের ছোটখাটো ইনিংসকে তাড🦄়া করতে নেমেꦛ একসময় ১১১ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে বসেছিল ইউপি।
আরও পড়ুন:- Ranjꩵi Trophy: আউট নিয়ে সংশয়, ডাবল সেঞ্চুরির দোরগোড়া থেকে ফিরতে হল সুদীপ ঘরামিকে
আলুরে শুরুতে ব্যাট করে কর্ণাটক ২৫৩ রানে অল-আউট হয়। শিবম ৩টি উইকেট নেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে উত্তরপ্রদেশ তাদের𒊎 প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৫৫ রানে গুটিয়ে যায়। প্রথম ইনিংসের নিরিখে ৯৮ রানের লিড হাতে পেয়ে যায় কর্নাটক।
প্রিয়ম ৫৯ বলে ৩৯, রিঙ্কু ৪২ বলে ৩৩ ও শিবম মাভি ৩৫ বলে✨ ৩২ রান করেন। কর্নাটকের হয়ে ৩টি উইকেট নেন রনিত মোরে। বিজয়কুমার, কাভেরাপ্পা ও কৃষ্ণাপ্পা গৌতম ২টি করে উইকেট দখল করেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।