সচিন তেন্ডুলকর আর শোয়েব আখতারকে নিয়ে না জানি ক্রিকেট মাঠের কত গল্পই রয়েছে। ১৯৯৭ সালের কলকাতা টেস্ট, ২০০৩ সালে ভারত-পাকিস্তান বিশ্বকাপের হাই-ভোল্টেজ ম্যাচ বা ২০০৬ সালের ফয়সালাবাদ টেস্ট, যত বারই সচিনকে বোলিং করেছেন শোয়েব, সেটা সব সময়েই আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। কখনও ব্যাট হাতে শাসন করেছেন লিটল মাস্টার। কখ𝔉নও গর্জে উঠেছেন রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেস।
লিজেন্ডস ক্রিকেট লিগের এক সাম্প্রতিক আড্ডায়, কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি ঘটনা স্মরণ করে শোয়েব মজার একটি গল্প শোনান। ঘটনাটি ২০০৭ সালে। পাকিস্তান যখন ভারত সফরে এসেছিল, সে সময়কার। ৭ ম্যাচের ওডিআই সিরিজ চলাকালীন। আখতার স্মৃতির পাতা ওল্টাতে গিয়ে নস্ট্যালজিক হয়ে পড়েন। তিনি বলেছেন, কী ভাবে তাঁর একটি আগুনে ডেলিভারিতে সচিন আঘাত পেয়েছিলেন। এবং তাঁর পাঁজর ভেঙে গিয়েছি𝄹ল। এতটাই বাড়াবাড়ি হয়েছিল ಞযে, সচিনের শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছিল। এমনটা লিটল মাস্টার নিজেই পরে শোয়েবকে জানিয়েছিলেন।
শোয়েব আখতার ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে ক্রীড়া উপস্থাপক সোনালি নাগরানির শেয়ার করা এ🐓কটি ভিডিয়োতে বলেছেন, ‘এই ধরনের গল্প সব সময়েই শেয়ার করতে ভালো লাগে। বিশেষ করে আমার আর সচিনের... সচিন কিন্তু খুব ভালো রাঁধুনি। ও একবার আমাকে বলেছিল, আমার জন্য ও কিছু রান্না করতে চায়। তাই যেন আমি মাঝে মাঝে ওর বাড়ি যাই। সে জনꦡ্যই আমি ওর মিলিয়ন ডলারের বাড়িতে গিয়েছিলাম এবং আমরা একসঙ্গে খেয়েছিলাম। তখনই নানা গল্প শেয়ার করেছিলাম। ও আমাকে তখন বলেছিল, গুয়াহাটিতে তোমার একটি ডেলিভারিতে আমি আঘাত পাই এবং আমার পাঁজর ভেঙে যায়।’
সꦍচিন নাকি শোয়েবকে আরও বলেছিলেন, তিনি সে সময় কাউকে কিছু বলেনি। তবে তিনি নাকি শ্বাস🎃 নিতে পারছিলেন না। এমন কী সে সময়ে নাকি সচিনকে হাসপাতালে রাত কাটাতে হয়েছিল। শোয়েব তখন সচিনের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, ‘তুমি এ কথা কেন আমাকে বলনি?’ তাঁর উত্তরে সচিন বলেছিলেন, ‘যদি আমি তোমাকে বলতাম, আমি কি তোমার কাছ থেকে আরও কয়েকটি প্রাণঘাতী বল পেতাম না?’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।