আজ অর্থাৎ ১২ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে দলীপ ট্রফির ফাইনাল। বেঙ্গালুরুতে দলীপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে দক্ষিণাঞ্চল এবং পশ্চিমাঞ্চল। আর এই ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত নেন পশ্চিমাঞ্চলের অধিনায়ক প্রিয়ঙ্ক পঞ্চাল। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুত🌠েই ধাক্কা খায় দক্ষিণাঞ্চল। মায়াঙ্ক আগারওয়ালের সঙ্গে ওপেন করতে নামা রবিকুমার সামর্থ মাত্র ৭ রান করে ফিরে যান। প্রথম উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে যায় দক্ষিণাঞ্চল।
ধাক্কা সামল൲ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে হনুমা বিহারির দল। মায়াঙ্ক আগারওয়াল বেশ কিছু ভালো শটও খেলেন। ৬টি বাউন্ডারি সংগ্রহ করেন তিনি। আর তাতেই ঘুরেꩲ দাঁড়ায় তারা। কিন্তু এদিন মায়াঙ্কও বড় রান করতে পারেননি। মাত্র ২৮ রান করে ফিরে যান তিনি। পরপর দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পড়লেও হনুমা দলকে ভরসা দেন। সেই সঙ্গে তিলক বর্মাও যোগ্য সঙ্গ দিয়ে দলকে বড় রানের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান।
অপরদিকে পশ্চিমাঞ্চলও মরিয়া চেষ্টা চালাতে থাকে যাতে উইকেটের ধারা তারা বজায় রাখতে পারে। কিন্তু হনুমা এবং তিলকের ব্যাটি𒆙ং দাপটে সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। কিন্তু এই দুই ব্যাটার দলকে বেশ কিছুটা এগিয়ে দেয়। তবে শেষরক্ষা হয়নি। তিলক বর্মা ৪০ রানের মাথায় ফিরে যেতেই ধাক্কা খায় দক্ষিণাঞ্চল। তিলকের এই ইনিংসটি সাজানো ছিল ৫টি বাউন্ডারি এবং ১টি ওভার বাউন্ডারি। তিলক ফিরে যেতেই বিপক্ষ দলের বোলাররা অক্সিজেন পেয়ে যায়। চাপে ফেলে দেয় হনুমার দলকে। কার্যত চাপে পড়ে যায় দক্ষিণাঞ্চল। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
এরপর আর কোনও ব্যাটারই আর বড় রান করতে পারেননি। এলেন আর গেলেন। ক্রিজে দাঁড়িয়ে দলের ব্যর্থতা দেখলেন অধিনায়ক হনুমা। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে দক্ষিণাঞ্চল। একা লড়াই করে যান হনুমা। যদিও তিনি ৬৩ রান করে ফিরে যাܫন। ভারতীয় দলের এই ক্রিকেটারের ইনিংসটি সাজানো ছিল মাত্র ৯টি বাউন্ডারির সৌজন্যেꦉ। প্রথম দিনের শেষে দক্ষিণাঞ্চলের রান ৭ উইকেটে ১৮২। ক্রিজে রয়েছেন ওয়াশিংটন সুন্দর ৯ এবং বিজয়কুমার ভিশাক ৫। পশ্চিমাঞ্চলের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন অর্জন নাগওয়াশওয়াল্লাহ, চিন্তন গাজা, মুলানি। এবং একটি উইকেট নিয়েছেন অতিত শেঠ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।