২০২২ এশিয়া কাপ-এর সুপার ফোর রাউন্ডের চতুর্থ ম্যাচে আফগানিস্তানকে মাত্র ১ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের এই রোমাঞ্চকর জয়ের নায়ক ছিলেন পাক ফাস্ট বোলার নাসিম শাহ। যিনি হেরে যাওয়া ম্যাচটি বল দিয়ে নয়, ব্যাট দিয়ে জেতালেন।পাকিস্তানি দলের ঝুলিতে জয় তুলে দিয়েছিলেন নাসিম শাহ। ম্যাচের শেষ ওভারে জয়ের জন্য পাকিস্তানের প্রয়োজন ꦑছিল ১১ রান। অন্যদিকে মাত্র ১ উইকেট নিতে পারলেই জিতে যেত আফগানিস্তান।
আরও পড়ুন… হুডার জায়গায় কার্তিক! ভুবির বদ♓লে কি চাহা✃র! দেখে নিন আফগান ম্যাচে রোহিতদের সম্ভাব্য একাদশ
শেষ ওভার𓄧ে স্ট্রাইকে থাকা নাসিম শাহ ১০ নম্বরে ব্যাট করতে আসেন এবং বলটি ফজলহক ফারুক। ততক্ষণে তাঁর ঝুলিতে ছিল ৩ উইকেট। ফারুকি প্রথম বলটি ইয়র্কার করার চেষ্টা করেন যা নাসিম শাহের ব্যাটে ফুল টসে আসে এবং সরাসরি ছক্কায় চলে যায়। ফারুকির দ্বিতীয় বলটিও প্রথমটির মতো এবং এবারও বলটি সোজা বাউন্ডারি লাইনের ওপারে চলে যায়। এভাবে প্রথম দুই বলে ছক্কা মেরে দলকে এক উইকেটের স্মরণীয় জয় উপহার দিতে সফল হন নাসিম শাহ।
এই বর্ণাঢ্য জয়ের মাধ্যমে নাসিম শাহ এক অনন্য ও বড় রেকর্ড নিজের নামে করে ফেললেন। নাসিমই একমাত্র ব্যাটসম্যান যি😼নি টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে ১০ 🍬বা ১১ নম্বরে খেলতে গিয়ে দলকে পরপর দুটি ছক্কা মেরে দলকে জেতালেন।
আরও পড়ুন… আফগানদের𓄧 বিরুদ্ধে গোল্ডেন ডাক বাবর, ‘বিরাট’ রোগ ধরছে বলেไ সোশ্যাল মিডিয়ায় কটাক্ষ
নাসিমের এই কীর্তি দেখার পর, সকলেই ২০১৪ এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের কথা মনে করছে। যেখানে শাহিদ আফ্রিদি শেষ দুই বলে দুটি ছক্কা মেরে তাঁর দলকে ১ উইকেটের জয় এনে দিয়েছিলেন। সেই ম্যাচে ৭ নম্বরে ব্যাট করতে নেমেছিলেন শাহিদ আফ্রিদি🦩। ১৮ বলে ৩ ছক্কা ও ২ চারের সাহায্যে অপরাজিত ৩৪ রান করেছিলেন তিনি। ২০১৪ সালেও শেষ ওভারে প্রতিপক্ষের জিততে দরকার ছিল ১ উইকেট। আট বছর পরেও প্রতিপক্ষের জয়ের জন্য দরকার ছিল এক উইকেট। দুই ক্ষেত্রেই ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতে পাকিস্তান। শুধু সে বারে ছিল শাহিদ আফ্রিদি আর এবারে নাসিম শাহ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।