হিমাচলপ্রদেশের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস লিখলেন ঋষি ধাওয়ান। বাস্তবিকই কার্যত একার কাঁধে দলকে প্রথমবার বিজয় হাজারের খেতাব এনে দিলেন ক্যাপ্টে꧑ন ধাওয়ান।
গ্রুপ লিগের প্রথম ম্যাচ থেꦿকে ফাইনাল পর্যন্ত ব্যাটে-বলে অনবদ্য পারফর্ম্যান্স উপহার দেন হিমাচল দলনায়ক। ৮টি ম্যাচের একটিতেও ব্যর্থ হননি তিনি। ব্যাট হাতে ৭৬.৩৩ গড়ে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫৮ রান⭕ সংগ্রহ করেন ঋষি। হাফ-সেঞ্চুরি করেন ৫টি। স্ট্রাইক-রেট ১২৭.২২।
বল হাতেও অনবদ্য ছিলেন ধাওয়ান। ২৩.৩৫ গড়ে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭টি উইকেট নেন তিনি। মূলত ঋষির এমন অল-রাউন্ড পারফর্ম্যান্সে ভর করেই প্রথমবার জাতীয় ওয়ান ডে টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠে হিমাচল এবং প্রথমবারেই বাজিমাত করে তারা। এবছর তারকাখচিত তামিলনাড়ুকে হারিয়ে বিজয় হাজারে ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হয় হিমাচল। তামিলনাড়ু বরাবর বিজয় হাজারে ট্রফিতে সফল। তারা সবথেকে বেশি ꦗ৫ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জাতীয় ওয়ান ডে টুর্নামেন্ট। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার রানার্স হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হল দীনেশ কার্তিকদের।
ঋষি ধাওয়ানের ব্যক্তিগত পারফর্ম্যান্স:-
১. বনাম বিদর্ভ: ব্যাট হাতে ৬১ রান করেন। বল হাতে ৩৮ রান খরচ করে কোনও উইকেট পাননি তিনি।
২. বনাম জম্মু-কাশ্মীর: ব্যাট হাতে ৪৪ রান করেন। বল হাতে ৪৪ রানের বিনিময়ে ৩ উইকেট সংগ্রহ করেন।
৩. বনাম গুজরাত: ব্যাট হাতে ৫৭ রান করেন। বল হাতে ৫২ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট সংগ্রহ করেন।
৪. বনাম অন্ধ্রপ্রদেশ: ব্যাট হাতে ৭৯ রান করেন। বল হাতে ৬৩ রানের বিনিময়ে ১ উইকেট সংগ্রহ করেন।
৫. বনাম ওড়িশা: ব্যাট হাতে ৯১ রান করে অপরাজিত থাকেন। বল হাতে ৫১ রানের বিনিময়ে ৩ উইকেট সংগ্রহ করেন।
৬. বনাম উত্তরপ্রদেশ (কোয়ার্টার ফাইনাল): ব্যাট হাতে কোনও রান করতে পারেননি। বল হাতে ৬০ রানের বিনিময়ে ১ উইকেট সংগ্রহ করেন।
৭. বনাম সার্ভিসেস (সেমিফাইনাল): ব্যাট হাতে ৮৪ রান করেন। বল হাতে ২৭ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট সংগ্রহ করেন।
৮. বনাম তামিলনাড়ু (ফাইনাল): ব্যাট হাতে ৪২ রানে অপরাজিত থাকেন। বল হাতে ৬২ রানের বিনিময়ে ৩ উইক༒েট সংগ্রহ করেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।