টুইটার🐼ের উপরে পড়ে গেল ইলন মাস্কের ‘ব্লু টিক’। ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম কিনে নিলেন টেসলার কর্ণধার। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩৩,৬৭২ কোটি টাকা।
আনুষ্ঠানিকভাবে টুইটার বিক্রির ঘোষণার পর একটি যৌথ বিবৃতিতে ইলন বলেন, ‘গণতন্ত্র (সঠিকভাবে) কাজ করার ভিত্তি হল বাকস্বাধীনতা। টুইটার হল সেই ডিজিটাল বৃত্ত যেখানে মানুষের ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে যে কোনও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।’ অন্যদিকে, টুইটারের বোর্ডের চেয়ারপার্সন ব্রেট টেলর দাবি করেন, মাইক্রোব্লগিং সাইট কেনার জন্য ইলন যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন, তা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা🙈 হয়েছে। যা টুইটারের শেয়ারহোল্ডারের জন্য সেরা পথ হবে।
ইলনের হাতে টুইটারের মালিকানা যাওয়া নিয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
১) চলতি মাসের শুরুতেই টুইটারের ৯.২ শতাংশ মালিকানা কেনেন ইলন। টুইটারের বোর্ডেও ইলন যোগ দেবেন বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু দিনকয়েক পরে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছিলেন ইলন। 🦄তারপর শেয়ারপিছু ৫৪.২ ডলারে টুইটার কিনে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন টেসলার কর্ণধার। তিনি দাবি করেছিলেন, টুইটারে বাকস্বাধীনতার প্রসার ঘটাতে চান এবং সংস্থাকে ব্যক্তিগত মালিকানার আওতায় আনতে চান।
২) যদিও প্রাথমিকভাবে ইলনের প্রস্তাবে রাজি ছিল না টুইটার। বরং ইলনের রাস্তা যাতে কণ্টকপূর্ণ করে তোলা যায়, সেজন্য বিশেষ কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছিল। টুইটারের কৌশল ছিল, ইলন যে শেয়ার কিনতে পারবেন না, ত𝔍া অন্যদের সস্তায় বেচে দেওয়া হবে। তার ফল🐷ে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টুইটার কিনতে গেলে আরও বেশি অর্থ খরচ করতে হবে ইলনকে।
৩) একটি অংশের দাবি ছিল, ইলনের প্রস্তাবে সায় ছিল না টেলসার বিনিয়োগকারীদের একাংশের। ওই বিনিয়োগকারীদের মতে, টুইটার কিনে নিলে বিশ্বের অন্যতম সেরা গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থার ‘গতি’ কিছুটা কমে যেতে পারে। গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থার কর্ণধার হিসেবে ইলন যে দায়িত্ব পালন করেন, তাও প্রভাবিত হতে পারে। শুধু তাই নয়, একাংশের দাবি🙈 ছিল, টেসলার কর্ণধারের সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে টুইটারের কর্মীদের একাংশও প্রশ্ন তুলেছিলেন।&💃nbsp;
আরও পড়ুন: Twitt🌳er-র বাকি শেয়ারও কিনতে চাইছেন Elon M🀅usk, শেয়ারপিছু দর দিলেন ৫৪.২ ডলার!