আগেই তার দেখা মিলেছিল। বিভিন্ন অটো এক্সপো-তে NX200 নামের একটি অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরার দেখিয়েছে Honda । অবশেষে সেটাই এল𒉰 ভারতের বাজারে। CB 200X নামে ভারতের বাজারে প্রবেশ করল হোন্ডার নতুন মোটরসাইকে🃏ল।
ভারতে অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরার
অনেকেই মোটরসাইকেলে লম্বা পথ পাড়ি দিতে পছন্দ করেন। আর সেই লম্বা পথের পুরোটাই যে মসৃণ হবে, তার কোনও মানে নেই। কিছুটা পাথুরে,⛦ কিছুটা মেঠো পথ পার করে এগিয়ে যাওয়া। এই কনসেপ্ট🐎 থেকেই অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরারের জন্ম।
তবে সমস্যা একটাই। এই অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরারের দাম হয় মধ্ꦜযবিত্তের নাগালের বাইরে। ভারতে এন্ট্রি লেভেল অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরার বলতে KTM 250 Adventure ।
ফলে এই শূন্যস্থানটাই পূরণ করল Honda ।
ডিজাইন
ডিজাইনে Honda-র♐ নেকড বাইক হরনেটের ছাপ স্পষ্ট। বলা যেতে পারে, হꦏরনেটের বেসের উপর ভিত্তি করেই অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিংয়ের উপযোগী করে তোলা হয়েছে CB 200X-কে।
হাইওয়েতে হাওয়ার ধাক্কা কাটাতে দেওয়া হয়েছে বড় উইন𝓡্ড স্ক্রিন। এয়ারোড🎐াইনামিক করার জন্য যোগ করা হয়েছে ফেন্ডার।
মোটরসাইকেলের তলার অংশ সুরক্ষিত করার জন্য রয়েছে আন্ডার কাউল। আর হ্যান্ডেলে থাকছে নাকল গার্ড। এই নাকল গার্ডেই টার্ন ইন্ডি🐷কেটর রয়েছে CB 200X-এ।
হ্যা🅺ন্ডেলবার একটু উঁচু করা হয়েছে। এতে ট্যুরিংয়ের সময়ে সোজা হয়ে বসা যাবে অনেকক্ষণ। কোমরে ব্যাথা হবে না।
ইঞ্জিন
Hornet 2.0-এর মতোই। ১৮৪.৪ CC, এয়ার-কুলড।
16.36 PS🐈 ম্যাক্স পাওয়ার, 15.5 NM টর্ক। ৫ স্পিড গিয়ারবক্স।
ফুয়েল ট্যাঙ্ক : ১২ লিটার
মাইলেজের বিষয়ে এখনও জানায়নি সংস্থা।
সাসপেনশান
Horne🎃t 2.♋0-এর মতোই। সামনে আপ-সাইড-ডাউন ফোর্ক। পেছনের চাকায় মনো-শক।
গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স: ১৬৭ mm ।
ব্রেক : সামনের চাꩵকায় ২৭৫ mm ডিস্ক। পেছনের চাকায় ২২০ mm ডিস্ক। থাকছে সিঙ্গেল চ্যানেল অ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম।
টায়ার : অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরার হলেও এতে এ🦩কেবারে প্রপার অফ-রোড টায়ার ব্যবহার করা হয়নি। কারণ সেক্ষেত্রে প্রথমত দাম অনেকটা বেড়ে যেত। সেই সঙ্গে সাধারণ রাস্তায় চালাতে কিছুটা সমস্যা হত। তাই মাইল্ড অফ-রোড টায়ার দেওয়া হয়েছে। টিউবলেস। সামনে ১১০ সেকশন এবং পেছনে ১৪০ সেকশন।
থাকছে ১৭ ইঞ্চি-র অ্যালয় হুইলস।
ওজন
Honda CB 200X-এর ওজন ১৪৭ কিলোগ্রাম। ফলে তুলনামূলকভাবে হালকাই। রোজকার ট্রাফিকে চালাতে সেভাবℱে সমস্যা হবে না।
দাম : ১.৪৪ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম)।