সম্প্রতি নাসার স্পেস টেলিস্কোপ জেমস ওয়েবের তোলা প্রথম ছবি ভাইরাল হয়। এটি বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী স্পেস টেলিস্কোপ। নাসার এই বিখ্যাত টেলিস্কোপ নিয়েই এবার এক বড় খবর।👍 নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, গত মে মাসে গ্রহাণুর আঘাত পেয়েছে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। আর সেই কারণে ডিভাইসটির স্থায়ী ক্ষতি হয়েছে৷
একটি সদ্য প্রকাশিত গবেষণাপত্র অনুযায়ী, একদল বিজ্ঞানী টেল🧜িস্কোপটির এমন কিছু সমস্যার রিপোর্ট করেছেন যা 'সংশোধন করা যাবে না।' তাঁরা যোগ করেছেন যে, টেলিস্কোপটি 'সার্বিকভাবে সামান্য প্রভাবিত হয়েছে।'
বিজ্ঞানীরা বলছেন, বর্তমানে মাইক্রোমেটিওরয়েডের আঘাতেরౠ দীর্ঘমেয়াদী প🤪্রভাবটিই সবচেয়ে চিন্তার বিষয়। এর কারণে ধীরেধীরে প্রাইমারি মিররটির ক্ষতি হতে পারে।
আরও পড়ুন: James Webb Telescope: আঁধার চিরে ধরা দিল দূরতম ছায়াপথ,🌄 চোখ মেলেই চমকে দিল জেমস টেলিস্কোপ
গত ২২ মে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের প্রাইমারি আয়নায় মোট ছ'টি মাইক্রোমেটিওরাইট আঘাত করেছিল। এর মধ্যে ষষ্ঠ ও শেষ ধাক্কাটির ফলে বড়সড় ক্ষতি হয়েছে। প্রাথমিকভাবে যদিও এটিকে খুব বড় বলে মনে হয়নি। কিন্তু এখন বিজ্ঞানীদের নতুন গবেষ𝔍ণাপত্র বলছে, এটি আগের ধারণার চেয়ে বেশি গুরুতর হতে পারে।
তাঁরা বলছেন, মহাকাশে টেলিস্কোপে যে ছোট গ্রহাণুর সংঘর্ষ হতে পারে, সেটাই স্বাভাবিক। সেটা মাথায় রেখ🌟েই টেলিস্কোপ বানানো। কিন্তু একটা আঘাত থেকে যতটা ক্ষতি হতে পারে বলে ধারণা করা হয়েছিল, তার 🎃থেকেও বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে জেমস ওয়েব।
এর আগেও এ বিষয়ে জানিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু সেই সময়ে তাঁরা ভাবতে পারেননি যে ক্ষতি এতটা বেশি হয়েছে। আপাতত স্বস্তির বিষয় একটাই। টেলিস্কোপের প্রাইমারি মিররের রেজোলিউশনে কোনও প্রভাব পড়েনি। তবে জেমস ওয়েবের ইঞ্জিনিয়ারদের বিশ্বাস, মিরর আর সানশিল্ড ধীরে ধী🐼রে খারাপ হতে বাধ্য।
তবে কি কোনও উপায় নেই?
একটি সম্ভাব্ꦗয সমাধান হতে পারে। তা হল পরিসংখ্যানগতভাবে উচ্চতর মাইক্রোমেটিওরয়ꦑেড রয়েছে, এমন অরবিটাল গতি এড়িয়ে চলা।