আমদানি শুল্কে ফাঁকি। ৬৫৩ কোটি টাকার শোকজ নোটিশ দেওꦇয়া হল Xiaomi Technology India-কে। বুধবার এমনটাই জানাল কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক। জনপ্রিয় চিনা স্মার্টফোন নির্মাতাকে তিনটি শো-কজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
শুল্ক আইন, ১৯৬২-র অধীনে এই শো-কজ নোটিশ জারি করা হয়। সংস্থার দফতর অনুসন্ধানের সময় নথি উদ্ধার হয়। চুক্তিভিত্তিক বাধ্যবাধকতার অধীনে মার্কিন ও চিনা সংস্থাগুলিকে রয়্যালটি এবং লাইসেন্স ফি রেমিট্য🧔ান্স দেওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে। এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক।
গোপন সূত্রে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাজস্ব গোয়েন্দা অধিদপ্তর এই তদন্ত শুরু কর𓆉েছিল। 🌞সেই সময় থেকেই Xiaomi ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে অবমূল্যায়নের মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ উঠেছিল।
Xiaomi ইন্ডিয়ার একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, সরকারি ꩲবিজ্ঞপ্তিটি বিশদভাবে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি দিয়ে তদন্ত সহযোগিতা করবে।
Oppo-র বিরুদ্ধেও র꧋য়েছে এই একই ধরনের অভিযোগ।🧜 সেটিরও তদন্ত চলছে।
আইটি বিভাগ গত ২১ ডিসেম্বর কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, আসাম, পশ্চিমবঙ্গ এবং অন্ধ্রপ্রদেশে 🌌অভিযান চালায়। বিদেশি মোবাইল যোগাযোগ এবং মোবাইল হ্যান্ডসেট উত্পাদনকারী সংস্থা এবং তাদের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপর একটি প্যান-ইন্ডিয়া অনুসন্ধান এবং বাজেয়াপ্ত অভিযান করা হয়। মধ♑্যপ্রদেশ, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, বিহার, রাজস্থান এবং দিল্লি এনসিআর-ও চলে ঝটিকা যাচাই পর্ব।
গত শুক্রবার জারি কর♋া একটি বিবৃতিতে, সেন্ট্রাল বোর্ড🐻 অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস (CBDT) জানায়, 'অনুসন্ধান অভিযানে জানা গিয়েছে যে দুটি বড় সংস্থারই (ওপ্পো এবং শাওমি) কর প্রদানে অসঙ্গতি রয়েছে।'
'উভয় সংস্থাই সংশ্লিষ্ট উদ্যোগের 𓆉সঙ্গে লেনদেনের প্রকাশের জন্য আয়কর আইন, ১৯৬১-র অধীনে নির্ধারিত নিয়ন্ত্রক আদেশগুলি মেনে চলেনি। এই ধরনের ত্রুটি তাদের আয়কর আইন, ১৯৬১-র অধীনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার জন্য দায়ি করে। এর পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি হতে পারে,' বিবৃতিতে যোগ করে CBDT।