একেবারে কর্পোরেট স্টাইল। হয় ঠিকঠাক করে নিজের দক্ষতাকে দেখাও। না হলে পদ ছেড়ে দিয়ে চলে যাও। সম্প্রতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় দলের 👍অন্দরে কার্যত এই ধরনের বার্তা দিয়েছিলেন বলে খবর। সেই সঙ্গেই সম্প্রতি দলের কাজ থেকে কিছুদিনের জন্য বিরতির কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। এরপরই নানা ধরনের জল্পনা ছড়াতে শুরু করেছে। অভিষেকের এই বিরতিকে ঘিরে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
প্রশ্ন উঠছে সরকারকে কোনও বিশেষ বার্তা দেওয়ার জন্যই কি অভিষেক এই অবস্থান নিচ্ছেন? তবে অনেকের মতে, অভিষেকের এই বিরতি কি শুধুই বিরতি? নাকি বাংলার রাজনৈতির আঙিনায় এবার বড় কিছু অপেক্ষা করছে? ভোট পরবর্তী ক্ষেত্রে &nbsಞp;বিজেপিকে আরও ধসিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যেই কি কিছুদিনের জন্꧂য আড়ালে চলে গেলেন অভিষেক? এনিয়ে বাংলার রাজনীতিতে নানা ধরনের জল্পনা ক্রমশ ছড়াচ্ছে।
সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডেলে একটি লম্বা পোস্ট করেছিলেন অভিষেক। সেখানে তিনি লিখেছিলেন তাঁর নবজোয়ারের প্রসঙ্গ। তিনি লিখেছিলেন গত বছর প্রায় এই সময় আমি নবজোয়ার যাত্রায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলাম। একেবারে তৃণমূল স্তরে মানুষ যে সমস্য়ার মুখে পড়েছিলেন তা বোঝার চেষ্টা করেছি। জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি ও এমজিএনআরইজিএ-র যে প্রাপ্য বকেয়া টাকা না দেওয়ার সমস্যার কথা জানতে পেরেছি। এটা আমাকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করেছে। তারই জবাবে তৃণমূল রাজ্য জুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলন করেছিল। দিল্লিত💫েও মানুষের অধিকারকে আমরা তুলে ধরেছিলাম। এরপর ফেব্রুয়ারি মাসে এটা কিছুটা মেটে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ෴ভাতাও বৃদ্ধি পায়।
আমাদের প্র🅠তি বিশ্বাস রাখার জন্য আমি বাংলার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ। এই ২০২৪ সালের ফলাফল মানুষের রাগের বহিঃপ্রকাশ। রাজ্য কেন্দ্র সংঘাতের জেরে যে আবাসের অধিকারকে অবহেলা করা হয়েছে সেই হতাশাও ভোটের মাধ্যমে সামনে এসেছে। ৩১শে ডিসেম্বররের মধ্য়ে সমস্যা মেটানোর ব্যাপারে বলা হয়েছে…
এরপরই তিনি লেখেন ক𓄧িছু চিকিৎসার কারণে আমি সংগঠন থেকে কিছুদিনের জন্য বিশ্রামে যাচ্ছি। এই সময়টাতে আমি মানুষের সমস্যাগুলি আরও বোঝার চেষ্টা করব। আমার আস্থা আছে যে পশ্চিমবঙ্গ সরকার দ্রুততার সঙ্গে কাজ করবে, ন্যায় বিচার নিশ্চিত করার জন্য সব কিছু করবে।
তবে গোটা টুইটে একটা বিষয় খুব তাৎপর্যপূর্ণ। সেটা হল রাজ্য ও কেন্দ্রের সংঘাত। আর এই সংঘাতের জেরে সাধারণ মানুষ যে সমস্যায় পড়েছেন সেটাও সামনে এনেছেন তিনি।🙈