নয়াদিল্লি-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সম্ভাব্য বড়সড় 🉐নাশকতার ছক বানচাল হল। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও কেরালার এর্নাকুলামের একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে নয় আল কায়দা জঙ্গিকে গ্রেফতার করল জাতী🐻য় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।
এনআইএ সূত্রে খবর, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে একটি আন্তঃরাজ্য আল কায়দা মডিউলের বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্য মিলেছিল। দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে হামলা চা𓄧লানোর ছকꦐ কষছিল সেই মডিউল। তার ভিত্তিতে গত ১১ সেপ্টেম্বর একটি মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে এনআইএ।
তারপর শনিবার সকালে মুর্শিদাবাদ এবং এর্নাকুলামের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, মুর্শিদাবাদ থেকে ছ'জন এবং কেরালা থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের কাছ ꦯথেকে ডিজিটাল ডিভাইস, জেহাদি বক্তৃতা, ধারালো অস্ত্র, দেশি আগ্নেয়াস্ত্র, স্থানীয়ভাবে তৈরি অস্ত্র বর্ম, বাড়িতে বিস্ফোরক তৈরির বিভিন্ন নিবন্ধ ও কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : কেউ কলেজ পড়🐻ুয়া, কেউ দর্জি-শ্রমিক, মুর্শিদাবাদের NIA-এর জালে ৬ আল কায়দ🌺া জঙ্গি
প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, সোশ্যাল মিডিয়ায় ধৃতদের মগজধোলাই করেছিল পাকিস্তানের আল-কায়দা জঙ্গিরা। রাজধানী-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হামলা চালানোর জন্য তাদের ‘উদ্বুদ্ধ’ করা হয়েছিল। ওই মডিউলের সদস্যরা টাকা তুলছিল এবং অস্ত্র ও গোলা-বারুদের জন্য কয়েকজন জঙ্গি নয়াদিল্লি যাওয়ার পরিকল্পনা করছিল। অস্ত্র সরবরাহের জন্য মুর্শিদাবাদ ও এনার্কুলামে ধৃত জঙ্গিদের মধ্যে চারজনের কাশ্মীরে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল।✱ এই গ্রেফতারির ফলেܫ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সম্ভাব্য জঙ্গি হামলার ছক রুখে দেওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে এনআইএ।
মুর্শিদাবাদ থেকে ধৃতদের নাম নাজমুস সাকিব, আবু সুফিয়ান, মইনুল মণ্ডল, লিউ ইয়েন আহমেদ, আল মামুন কামাল এবং আতিতুর রহমান। তারা সবাই মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা।🍌 কেরালায় এএনআইয়ের জালে পড়েছে মোশারাফ হোসেন, ইয়াকুব বিশ্বাস এবং মুরশিদ হাসান। সংবাদসংস্থা এএনআই জানিয়েছে, ধৃতদের কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গের আদালতে তোলা হবে।