চাকরি পেতে টাকা দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। কিন্ত তারপরও মেলেনি চাকরি বলে অভিযোগ। এই অভিযোগে জড়িয়ে গিয়েছে তৃণমূল কংগ্🌺রেসের এক পঞ্চায়েত সদস্যের নাম। আশা কর্মীর চাকরি পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের এক পঞ্চায়েত সদস্য তথা স্থানীয় কর্মীর বিরুদ্ধে। এই টাকা দেওয়া হয়েছিল ঋণ করে। আর তা শোধের চাপ বাড়তে থাকায় বিষপান করলেন এক ব্যক্তি বলে﷽ অভিযোগ উঠেছে।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে? স্থানীয় সূত্রে খবর, স্ত্রীকে আশাকর্মীর চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য⛎ ঋণ নিয়ে টাকা দিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। কিন্তু চাকরি মেলেনি। অথচ সেই ঋণের টাকা শোধের জন্য চাপ বাড়তে শুরু করেছিল। এই পরিস্থিতিতে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পূর্ব বর্ধমানের মেমারির দুর্গাপুর পঞ্চায়েত এলাকার এক ব্যক্তি বিষপান করেন। তড়িঘড়ি তাঁকে মেমারি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশ সেখানে গিয়ে ওই ব্যক্তির বয়ান নিয়েছে। যদিও অভিযুক্তের দাবি, এটি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র।
পুলিশকে কী জানানো হয়েছে? পুলিশ সূᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚত্রে খবর, বিষপান করা ব্যক্তি পেশ🐈ায় টোটোচালক। তিনি অভিযোগ করেছেন, স্ত্রীকে আশা কর্মীর চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী তথা পঞ্চায়েতের গ্রামসম্পদ কর্মী শুভঙ্কর মজুমদার ৫৫ হাজার টাকা নেন। এমনকী চাকরির লোভ সামনে রেখে পঞ্চায়েত সদস্য মণিকা রায় তাঁকে দিয়ে অনৈতিক’কাজ করিয়েছেন। গোটা ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
ঠিক কী অভিযোগ পরিবারের? এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই হ🐼াসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই ব্যক্তি অভিযোগ করেন, ‘মণিকা আমাকে দিয়ে কয়েকজনের কাছ থেকে টাকাও ত🌸ুলিয়েছিলেন। এখন টাকা ফেরাতে অস্বীকার করছেন। মাথা ঠিক রাখতে পারছিলাম না।’ তাঁর স্ত্রীর অভিযোগ, ‘আমরা গরিব মানুষ। মণ𒐪িকা ও শুভঙ্কর আমাকে আশা কর্মীর চাকরির প্রস্তাব দেন। তার জন্য ধার নিয়ে তাঁকে ৫৫ হাজার টাকা দেন আমার স্বামী। চাকরি তো হয়নি𒐪। উলটে টাকা ফেরতের চাপ বাড়ছে।’
কী দাবি মণিকা–শুভঙ্করের? এই ঘটনা নিয়ে মণিকার পাল্টা দাবি, ‘ওই ব্যক্তির সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই। চক্রান্ত করে ফাঁসানোর চেষ্টা হচ্ছে। আমার মতো🦄 একজন সদস্যের চাকরি দেওয়ার কী ক্ষমতা আছে?’ আর শুভঙ্করের দাবি, ‘আমার চাকরি দেওয়ার যোগ্যতা নেই। মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।’ আর এসডিপিও (বর্ধমান দক্ষিণ) সুপ্রভাত চক্রবর্তী বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে মামলা দায়ের হয়েছে।’