সন্দেশখালিকাণ্ড কি বুমেরাং হয়ে ফিরছে বিজেপির দিকে? যেভাবে একের পর এক অভিযোগ সামনে আসছে তাতে ক্রমেই অস্বস্তি বাড়ছে গেরুয়া শিবিরে💦র।
সন্দেশখালির এক মহিলা সংবাদমাধ্য়মের ক্যামেরার সামনে দাবি করেছেন, ভুল বুঝিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। ধর্ষণের সাজানো কথা বলানো হয়েছিল। সবটাই ভুল বুঝিয়ে করানো হয়েছিল। ওই মহিলার দাবি, উনি অভিযোগ করেছিলেন যে রান্না করে টাকা পাইনি। সেই মতো একটা সাদা কাগজ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে সই করতে বলা হয়েছিল। সেই মতো সই করা হয়েছিল। আমাদের অভিযোগ তো অন্য ছিল। কিন্তু পরে জানতে পারি চার পাঁচজনের নামে কেস করেছেন যে আমাদের মধ্য়রাতে এসে রেপ করত। গালিগালাজ দিত। রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যেত। কিন্তু আমাদের মধ্য়ে সেটা কোনও কিছুই হয়নি। কোনও ঘটনা হয়নি। মিথ্য়ে অভিযোগ করে সাজানো হয়েছে। দাবি মহ﷽িলার।
সন্দেশখালিত൲ে বাস্তবে কী হয়েছিল তা নিয়ে এখন নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি একটি স্টিং ভিডিয়ো সামনে আসে। সেখানে বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালকে বলতে শোনা যায় সেই সাজানো ঘটনার নানা দিক। তবে সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দু🌊স্তান টাইমস বাংলা। আর এনিয়ে বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, পুরোটাই তৃণমূলের ষড়যন্ত্র।
কী ছিল সেই ভিডিয়োতে?
গঙ্গাধর কয়াল নামে ওই বিজেপি নেতাকে ভিডিয়োতে বলতে শোনা গিয়েছিল শুভেন্দুবাবুর নির্দেশে সব হয়েছে। উনি আমাদের বলেন, এখানে তাবড় নেতাদের গ্রেফতা🍨র করতে না পারলে তোমরা দাঁড়াতে পারবে না। আর গ্রেফতার করতে গেলে ধর্ষণের অভিযোগ করতে হবে।
স্টিং ভিডিয়ো যেন সবকিছু ওলটপালট করে দিয়েছে। কে সত্যি বলছেন আর কে মিথ্যে বলছেন সব গু🎀লিয়ে যাচ্ছে। কীভাবে সত্যিটা বের হবে তা কিছুতেই বুঝতে পারছেন না অনেকে। বিভিন্ন নির্বাচনী মঞ্চ থেকে এই ভিডিয়োতে হাতিয়ার করে সুর চড়াচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়। অন্যদিকে তার পালটা দিচ্ছেন শুভেন্দু অধ♍িকারী, সুকান্ত মজুমদার।
তবে এবার এক মহিলা এনিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, উনি অভিযোগ করেছিলেন যে রান্না করে টাকা পাইনি। সেই মতো একটা সাদা কাগজ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে সই করতে বলা হয়েছিল। সেই মতো সই করা হয়েছিল। আমাদে༒র অভিযোগ তো অন্য ছিল। কিন্তু পরে জানতে পারি চার পাঁচজনের নামে কেস করেছেন যে আমাদের মধ্য়রাতে এসে রেপ করত।