ফের ছ🉐াত্র বিক্ষোভে উত্তাল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময়সীমা বাড়ানোর দ🃏াবিতে বিক্ষোভ পড়ুয়াদের। আজ থেকে বিশ্বভারতীতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরীক্ষাই দিলেন না ছাত্রছাত্রীরা। পরীক্ষার জন্য আরও একমাস সময় চেয়ে বিক্ষোভ দেখান ছাত্রছাত্রীরা। এছাড়া হস্টেল খোলা, অনলাইনে পরীক্ষা দেওয়া–সহ একাধিক দাবিতে বিশ্বভারতীতে বেশ কিছুদিন ধরে চলছে ছাত্র আন্দোলন।
ঠিক কী ঘটেছে বিশ্বভারতীতে? এদিন পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার দাবিতে পরীক্ষাকেন্দ্রের গেটের সামনে অশান্তি চরমে ওঠে। তখন পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে পারেনি অনেক পরীক্ষার্থী বলে অভিযোগ। তার জেরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে হাতাജহাতিতে জড়িয়ে পড়েন অভিভাবকদের একাংশ। আজ উচ্চমাধ্যমিকের বাংলা ও মাধ্যমিকের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্🐼ষা ছিল। পরীক্ষার সময়সীমা বাড়াতে হবে বলে দাবি তুলে পরীক্ষা দেননি একাংশ পড়ুয়া। আবার অনেকে পরীক্ষা দিতেও চান। এই নিয়ে আবার দু’পক্ষের মধ্যে বিবাদও হয়। তবে এই সমস্যার মাঝে পরীক্ষা শুরু হয়নি।
অভিভাবকদের এই নিয়ে কী অভিযোগ? নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন অভিভাবক বলেন, ‘আমরা চা🌜ইছি পরীক্ষা হোক। অ্যাডমিট কার্ড মেনে নেওয়ার সময় বোঝানো হয় পরীক্ষার পক্ষে। এত অভিভাবক পরীক্ষার পক্ষে। গুটি কয়েক ছাত্রছাত্রী ঢুকতে দিচ্ছে না।’ যদিও বিক্ষোভকারীদের দাবি, কাউকে আটকানো হয়নি। কিছুদিন আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও জনসংযোগ আধিকারিক ইস্তফা দিয়েছেন।
ঠিক কী অভিযোগ আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রীদের? এই বিষয়ে ছাত্রছাত্রীরা বলেন, ‘আমাদের বলা হয়েছিল, অর্ধেক সিলেবাসের ভিত্তিতে পꦯরীক্ষা নেওয়া হবে। কিন্তু চারদিন আগে নোটিশ দিয়ে জানা𝐆নো হয় পুরো সিলেবাসেই পরীক্ষা হবে। ২১ ফেব্রুয়ারি টেস্ট পরীক্ষা শেষ হয়। মার্চ মাসেই ফাইনাল পরীক্ষা। স্টাডি লিভ মাত্র ১ মাস দেওয়া হয়েছে। যেখানে সব জায়গায় তিন মাস সময় দেওয়া হয়।’