এবছর বৃষ্টি কম হয়েছে। তারপর ন্যায্য দামে সার পাচ্ছেন না কৃষকরা। সারের যে মূল্য ধার্য রয়েছে তার থেকে বেশি দরে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এই অবস্থায় চরম সমཧস্যায় পড়🐻েছেন কৃষকরা। তাই যাতে সহজেই ন্যায্য দামে কৃষকরা সার পেতে পারেন তার জন্য পদক্ষেপ করল কৃষি দফতর। এ নিয়ে আগামী বুধবার সার উৎপাদক সংস্থা এবং ডিলারদের সঙ্গে বৈঠক করবেন রাজ্যের কৃষি মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
ফসল ক🐲াটার সময়েই বৃষ্টি, বড় ক্ষতির মুখে কৃষিজীবীরা🍎, বাড়তে পারে দাম!
সারের দাম নিয়ে সমস্যা হচ্ছে মূলত উৎপাদক সংস্থা এবং ডিলারদের মধ্যে মত পার্থক্যের কারণে। ডিলারদের বক্তব্য, আগের থেকে পরিবহণ খরচ অনেক বেড়েছে। ফলে উৎপাদক সংস্থার কাছ থেকে সার নিয়ে আসতে গেলে বেশি পরিবহণ খরচ দিতে হচ্ছে। তাছাড়া অনেক ক্ষেত্রেই সার উৎপাদক সংস্থা কীটনাশক, বীজ ছাড়🍒া অন্যান্য কৃষি উপকরণ নিতে বাধ্য করেন। অথচ কৃষ🍸করা শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় জিনিসই কেনেন। এরফলে সমস্যায় পড়তে হয় ডিলারদের। সেই কারণে সারের দাম বেড়ে যায়। মূলত ডিলারদের সঙ্গে উৎপাদক সংস্থার যে সমস্যা রয়েছে তাই নিয়ে বৈঠক করবেন কৃষিমন্ত্রী। সাধারণত কেন্দ্রীয় সরকার সার সরবরাহ করে থাকে ভর্তুকি মূল্যে। তবে এভাবে সাধের দাম বাড়ালে তাতে কৃষকদের খুব একটা লাভ হবে না বলেই মনে করছেন আধিকারিকরা।
যদি বেশি দামে কৃষকদের সার নিতে হয় তাহলে উৎপাদিত ফসলের দামও বাড়বে। কারণ এই বছর কমবৃষ্টির কারণে এমনিতে ফসল উৎপাদন অনেকটাই কম হয়েছে। তাই বৈঠকে সারের মূল্য সংক্রান্ত বিষয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে চাইছে 𝕴কৃষি দফতর। বৈঠকে জেলার কৃষি দফতরের আধিকারিকরা ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন বলে জানা গিয়েছে।