স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে জালিয়াতি রুখতে কড়া পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। তা সত্ত্বেও বহু বেসরকারি হাসপাতাল, নার্সিংহোম জালিয়াতি করে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের টাকা তুলে নিচ্ছে। এই জালিয়াতি রুখতে ইতিমধ্যে♑ই একাধিক ব্যবস্থা রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। তা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে জালিয়াতি ঠেকানো যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগাতে চাইছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।
আরও পড়ুন: হাসপাতালে ভরতি হয়েও করা যাবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড! কীভাবে? কী কী লাগব💦ে? কমবে খ🐲রচ
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় হাসপাতালে রোগী ভরতি নেই অথচ তার নামে ভুয়ো বিল বানিয়ে টাকা তুলে নিচ্ছে বেসরকারি হাসপাতাল- নার্সিংহোম। এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে এবার ভুয়ো রিপোর্ট এবং জাল কাগজপত্র অতি সহজেই ধরা যাবে। তাছাড়া হাসপাতালে কোনও রোগী ভরতি না থাকলে তার নামে যদি ভুয়ো তথ্য দেওয়া হয় তাও ধরে ফেলবে এআই প্রযুক্তি। শুধু তাই নয় অনেক সময় ൲বড় চিকিৎসকের নামে ভরতি করিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকরা অস্ত্রোপচার করে থাকেন। সে বিষয়টি ও চিহ্নিত করতে পারবে এআই প্রযুক্তি।
স্বাস্♋থ্য আধিকারিকরা জানিয়েছেন, যদি কেউ চিকিৎসার জন্য নথিপত্র জমা দেন সে ক্ষেত্রে ফটোশপের সাহায্যে যদি অন্যের নাম বসিয়ে স্বাস্থ্য সাথী বেঞ্চে জমা দেওয়া হয় তাই অনায়াসে ধরে ফেলবে এই প্রযুক্তি। এছাড়া, রিপোর্টে অন্যের নাম বসানো হলেও তা ধরে ফেলবে এআই প্রযুক্তি। এনিয়ে কাজ করছে স্বাস্থ্য দফতর । এছাড়া নার্সিংহোমগুলিকে স্বাস্থ্যসাথী অ্যাপ দেওয়া হয়েছে। সেই অ্যাপে রোগী ভরতি থেকে শুরু করে ছুটি দেওয়ার বিষয় আপলোড করতে হয়। সেক্ষেত্রে ভুয়ো বিল আটকানো সম্ভব।