তৃণমূলের অবরোধে অ্যাম্বুল্যান্স আটকে এ🧜ক কিশোরের মৃত্যুর অভিযোগ উঠল জঙ্গিপুরে। সোমবার রাতে জঙ্গিপ💟ুর পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। তৃণমূলের অবরোধের জেরেই ছেলের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছেন মৃত কিশোরের মা। তবে অভিযোগ মানতে নারাজ জঙ্গিপুর পুরসভার পুরপ্রধান মফিজুল ইসলাম।
আরও পড়ুন - ‘পুজো কমিটিগুলিকে কম করে ১০ লক্ষ টাকা 🌟দিন’, অনুদান মামলায় রাজ্যকে বিচারপতি
পড়তে থাকুন - বোলপুরে ফিরলেন অনুব্র🍬ত, বললেন দিদির জন্য আমি আছি, বরাবর থ🌼াকব
নিহত কিশোরের বাড়ি লালগোলায়। কিশোরের মা জানিয়েছেন, সোমবার হঠাৎ ছেলে বলে, মা পেটে ব্যথা করছে, সঙ্গে একটু শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। আমি অ্যাম্বুল্যান্সে করে ছেলে✱কে নিয়ে জঙ্গিপুরের দিকে রওনা দিই। ভাগীরথি নদীর ওপর ব্রিজে থেকে নামার সময় দেখি সামনে গোলমাল হচ্ছে। রাস্তা অবরোধ। আমার ছেলে তখন প্রচণ্ড শ্বাসকষ্টে ভুগছে। আমরা পুলিশকে বলি গাড়িটা পার করে দিতে। পুলিশ জানায়, সামনে বোমা পড়ছে। এর পর পুরপ্রধানকে দেখে তাঁকে অনুরোধ করি। কিন্তু তিনিও কোন꧂ও সাড়া দেননি। অনেক চেষ্টার পর দীর্ঘ সময় পর অবরোধের এলাকা পার করে হাসপাতালে পৌঁছলে চিকিৎসকরা জানান, পথেই মৃত্যু হয়েছে ছেলের। আরেকটু তাড়াতাড়ি আনতে পারলে বাঁচানো যেত।
অভিযোগ অস্বীকার করে জঙ্গিপুরের তৃণমূলি পুরপ্রধান মফিজুল জানান, ‘আমি সেখানে ছিলাম। তবে আমার কাছে অ্যাম্বুল𝓀্যান্স পার করে দেওয়ার কোনও অনুরোধ কেউ করেনি। আমার হাতে একটা ছোট লাউড স্পিকার ছিল। সেটা দিয়েই আমি বারবার ঘোষণা করে ভিড় সরানোর অনুরো🐻ধ করছিলাম।’
আরও পড়ুন - 'বাঁধ কেটে গ্রামে জল ঢুকিয়েছে TMC, বাঁধ মেরামতির ৪০ কোটি হজম করেছে তဣারা '
ঘটনায় ভেঙে পড়েছে নিহত কিশোরের পরিবার। কিশোরের মা বলেন, পুলিশ, পুরপ্রধান কেউ সহযোগিতা করলেন না। আরেকটু আগে🦋 হাসপাতালে পৌঁছতে পারলে ছেলেটাকে বাঁচাতে পারতাম। রাজনীতি তো চলতেই থাকবে, আমার ছেলেটাকে কি ফিরিয়ে দিতে পারবে ওরা💧?