রাজ্যে ‘দুর্নীতি’র খোঁজে এসেছিলে𓆉ন কেন্দ্রীয় দল। কিন্তু সেভাবে দুর্নীতি খুঁজে পাননি তাঁরা। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই কেন্দ্রীয় দলের বিরুদ্ধেই তোপ দেগেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এই ঘটনায় তাঁর মন্তব্য, ‘বিডিও–র দেওয়া পার্টিতে ফুর্তি করে রিপোর্ট দিয়েছে কেন্দ্রী🍸য় দল’। তাতে আরও বিতর্ক তৈরি হয়েছে রাজ্য–রাজনীতিতে।
ঠিক কী বলেছেন মেদিনীপুরের সাংসদ? রাজ্যে পঞ্চায়েতের কাজকর্ম দেখতে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় দল। সেখানে তাঁরা দরাজ সার্টিফিকেট দিয়েছেন রাজ্য সরকারকে। এই নিয়ে কেন্দ্রীয় আধিকারিকদেরই কাঠগড়ায় তুললেন মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ৷ তিনি বৃহস্পতিবার খড়গপুরে বলেন, ‘কেন্দ্রের যাঁরা অফিসাররা এসেছিলেন, তাঁরাও হোটেলে থেকেছেন, বিডিও–র দেওয়া পার্টিতে মজমস্তি করেছেন। তারপর স♌ার্টিফিকেট দিয়ে দিচ্ছেন। তার উ𒉰পরে এই সমস্ত সার্টিফিকেট আসছে।’
উল্লেখ্য, বুধবারই দক্ষিণ কলকﷺাতায় বুথ সশক্তিকরণের কাজ খতিয়ে দেখতে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। আর পঞ্চায়েতে দুর্নীতির অভিযোগ খারিজ করে রাজ্য সরকারকে শংসাপত্র দেন কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েতিরাজ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী কপিল মোরেশ🌸্বর পাটিল। তিনি জানান, এই রাজ্যের পঞ্চায়েতগুলিতে কেন্দ্রীয় প্রকল্পে দুর্নীতির কোনও অভ❀িযোগ তাঁর কাছে নেই꧑। ফলে মুখ পোড়ে বিজেপি নেতাদের।
কয়লা কাণ্ড নিয়ে মলয় ঘটক এবংℱ সুশান্ত মাহাতো–কে তলব করেছে ইডি। সে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হয় বিজেপির সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘অনেক বড় বড় রথী–মহারথী কয়লা কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত৷ ব্যাপক টাকার লেনদেন হয়। কয়লা একটা ব্যাপক আকারের দুর্নীতি৷ অবৈধ কয়লা খনন৷ তার সঙ্গে লাখ লাখ লোক যুক্ত রয়েছে। সেটাই ওখানকার অর্থনীতি। গরিব লোক হয়তো কাজ করে খাচ্ছে, কিন্তু যারা অপারেটܫ করছে, যারা এখান থেকে কোটি কোটি টাকা লুঠছে এজেন্ট, সরকারি অফিসার, এমনকী সুরক্ষা কর্মীরাও কেউ কেউ যুক্ত আছে। এতে আরও অনেক বড় বড় রাঘববোয়াল ফাঁসবে।’