২০২৬ সালে বাংলায় বড় ম্যাচ। বিধানসভা ভোট। তার আগে ܫতৃণমূলের অন্দরে আচমকাই দুটো শব্দ সামনে এসেছে। একটা হল মমতাপন্থী আর অপরটি হল অভিষেকপন্থী। এতদিন পর্যন্ত তৃণমূল মানে⛦ই ছিল মমতাময়। কিন্তু আচমকাই সেখানে একাংশ বলতে শুরু করেছেন ডেপুটির প্রসঙ্গ।
এনিয়ে চর্চাও চলছে পুরোদমে। কে কোন পন্থী ♐তেমন একটা বিভাজনও শুরু হয়ে গিয়েছে। জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের পরে যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট তৃণমূলে সেকেন্ড ইন কমান্ড বলে যেটা বলা হচ্ছিল সেটা কতটা ঘাসফুল সম্মত তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এনিয়ে বিতর্ক কিছু কম হচ্ছে না। তবে এবার তৃণমূল নেতা তথা দলের আইটি সেলের ইনচার্জ দেবাংশু ভট্টাচার্য পরিস্কার জানিয়ে দিয়েছেন, অকারণ বিতর্কের কোনও জায়গা নেই।
দেবাংশু লিখেছেন,
'অকারণ বিতর্কের জায়গা নেই।
তৃণমূল একটি মানবদেহ হলে, তার প্র🐲াণশক্তি হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, যাকে ছাড়া এই দেহ অচল।
অপরদিকে, সেই একই দেহের রক্তে🌠র নাম অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, যিনি প্রতꦗিটি শিরা, উপশিরা বেয়ে দেহের প্রতিটি কোষে অক্সিজেন পৌঁছে দেন প্রতিনিয়ত। তৎসহ, সেই দেহের মাংস, মজ্জা ও চামড়া হলেন বুথ স্থরের সেই কর্মীরা যারা সমস্ত ঝড়, জল থেকে এই সমগ্র দেহকে আগলে রাখেন।
এই ত্রিশক্তিকে সর্বশক্তিমান☂ ভালো র🌄াখুন, এটুকুই তার কাছে আমার প্রার্থনা।'
কার্যত মানবদেহের সঙ্গে তৃণমূলের তুলনা টেনেছেন দেবাংশু। আর সেই দেহের প্রাণশক্তি হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তবে সে꧟ই সঙ্গেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের প🏅্রসঙ্গও তুলেছেন তিনি।
তবে দেবাংশুর এই কথায় সমর্থন করছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার স্বভাবত খোঁচাও দিয়🦹েছেন।
একজন লিখেছেন তাহলে ব্যাপারটি কী দাঁড়াচ্ছে একটাই পোস্ট বꦬাকি সব ল্যাম্প পোস্ট!
তবে রাজনৈতিক মহলের মতে, এবার মুখপাত্র সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সেখানে দেখা গিয়েছে একাধিক ক্ষেত্রে𒁃 রদবদল হয়েছে। মমতা ঘনিষ্ঠ একাধিক প্রবীণ তৃণমূল নেতাক⭕ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে।
এবার ঠিক হয়েছে রাজ্যের সার্বিক বিষয় নিয়ে যাঁরা প্রতিক্রিয়া দেবেন বলে বলা হয়েছে তারা টি🍌ভিতে যেতে পারবেন। এছা়ড়াও পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী, কলকাতার কাউন্সিলর বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়, প্রাক্তন বিধায়ক সমীর চক্রবর্তী, শ্রমিক নেতা ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্য়ায়, দলের আইটি সেলের ইনচার্জ দেবাংশু ভট্টাচার্য, টিএমসিপির প্রাক্তন সভানেত্রী জয়া দত্ত, মৃত্যুঞ্জয় পাল. সন্দীপন সাহা, প্রদীপ্ত মুখোপাধ্য়ায়, ইটাহারের বিধায়ক মোশারফ হোসেন, প্রাক্তন বিধায়ক দীনেশ বাজাজ ও তন্ময় ঘোষ।