ভুবনেশ্বর থেকে কলকাতা আসছিল যাত্রীবোঝাই বাস। খড়্গপুরের কাছে উলটে গেল বাস। ভয়াবহ পরিস্থিতি। কলকাতার দিকে যাচ্ছিল 🍰বাসটি। যাত্রীবোঝাই ছিল বাসে। সেই বাসই উলটে যায়। আহত হয়েছেন অনেকে। তবে দ্রুত আহতদের উদ্ধার ক⛦রে মকরমপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছিল। কয়েকজনের অবস্থা সংকটজনক হয়ে যায়। তাদের মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শনিবার ভোররাতে বাসটি আচমকাই উলটে যায়। ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন যাত্রীরা। সেই সময় আচমকাই বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায়। 🍬পশ্চিমಌ মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর-বালেশ্বর ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের নারায়ণগড় থানার হাঁদলা রাজগড় এলাকায় বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায়।
ভোররাতে একেবারে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। যাত𒈔্রী বোঝাই বাস আচমকাই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায়। কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। শরীরের নানা অংশ কেটে গিয়েছে। ওই বাসে প্রায় ৫০-৬০জন যাত্রী ছিলেন। ওই বাসটি কলকাতায় আসছিল। না🍨রায়ণগড়ের কাছে বাসটি উলটে যায়। ৬০ নম্বরে জাতীয় সড়কে বাসটি উলটে যায়।
এদিকে এই দুর্ঘটনায় এক যাত্রীর পা কাটা পড়ౠেছে। ৫-৬জন যাত্রী আহত হয়েছেন। সব মিলিয়ে ১৫জন আহত হয়েছেন বলে খবর। আহতদের মধ্য়ে কয়েকজন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নারায়ণগড় থানার পুলিশ ও জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
কিন্তু কেন ভোররাতে এভাবে🐻 দুর্🅘ঘটনা হল? প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে ভোররাতে সম্ভবত চালকের ঘুম এসে গিয়েছিল। কিছুটা তন্দ্রা এসে গিয়েছিল চালকের। এর জেরে তিনি নিয়ন্ত্রণ হারান। এদিকে বাসের ছাদেরও মালপত্র অনেক ছিল। তার জেরে দুর্ঘটনা কি না সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে এই দুর্ঘটনার জেরে এক যাত্রী পা কেটে গিয়েছে। বাসটি আচমকাই ভোররাতের দিকে কিছুটা দুলে রাস্তার একপাশে উলটে যায়। একাধিক যাত্রী জখম হয়েছেন। একেবারে রক্তারক্তি কাণ্ড। স্থানীয়রা প্রথমে উদ্ধারকাজে নামেন। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কে🌳ন এই দুর্ঘটনা হল তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।