ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা ঘটেছিল পূর্ব মেদিনীপুরেও। সেখান🅘ে এক সিপিআইএম নেতার মৃত্যু হয়। তার জেরে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই। ♔ওই এফআইআর–এর তালিকায় নাম রয়েছে ১১ জন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা–কর্মীর। যা নিয়ে জোর শোরগোল শুরু হয়েছে। মে মাসে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি ৩ নম্বর ব্লক এলাকার ভাজাচাউলি–তে এই ঘটনা ঘটেছিল।
একুশের নির্বাচনের ফলাফল প্রকা෴শের পর ৩০ মে খুন হন সিপিআইএম নেতা জন্মেঞ্জয় দলুই ওরফে চাঁদু। এই ঘটনায় সিপিআইএমের পক্ষ থেকে অপহরণ করে খুনের অভিযোগ তোলা হয়। তার ভিত্তিতেই এফআইআর দায়ের করল সিবিআই। কিন্তু ১১ জন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা–কর্মীর নাম জড়িয়ে যাওয়ায় জোর আলোড়ন পড়ে গিয়েছে।
এই বিষয়ে সিপিআইএম নেতা ঝড𓂃়েশ্বর বেরা জানান, জন্মেঞ্জয় দলুই খুনের অভিযোগের পর পুলিশ তদন্ত করছিল না। তার🔯 পরেই আমরা সিবিআই তদন্তের দাবি করি। তদন্ত শুরু করে সিবিআই। আবার জন্মেঞ্জয়কে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করেছে বিজেপি। তবে তিনি আসলে সিপিআইএম নেতা। সিবিআইয়ের এফআইআর–এ জন্মেঞ্জয়কে সিপিআইএম নেতা বলেই উল্লেখ করা হয়েছে।
𓆉তবে এই ১১ জন কারা তা প্রকাশ করেনি সিবিআই। সেই তালিকা প্রকাশ্যে আসেনি। নির্বাচনের পর দীর্ঘদিন ঘরছাড়া ছিলেন তিনি। সিপিআইএমের অভিযোগ, জন্মেজয়কে খুন করে তৃণমূল কংগ্রেস। তবে সিবিআই ওই মামলায় ১১ জনের নাম রেখেছে। এই তদন্ত যদি চাপা না পড়ে যায় তাহলে আরও অনেকে ধরা পড়বে বলে মনে করছেন সিপিআইএম নেতারা।