চণ্ডীপুর কনভয় দুর্ঘটন🍸া কাণ্ডে এবার নয়া মোড়। এই দুর্ঘটনা এবং তার জেরে মৃত্যুর বিষয়ে তদন্তভার হাতে নিল সিআইডি। ইতিমধ্যেই দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফরেনসিক টিম। আর তার পরই এই ঘটনার তদন্তভার আজ, রবিবাসরীয় বারবেলায় হাতে নিল সিআইডি। গত ৪ মে চণ্ডীপুরে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় যুবক শেখ ইসরাফিলের। অভিযোগ, শুভেন্দু অধিকারীর কনভয় থেকেই পথ দুর♚্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে তাঁর। আজ চণ্ডীপুরে নিহত শেখ ইসরাফিলের পরিবারের হাতে বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী পাঁচ লাখ টাকা আর্থিক সাহায্য তুলে দেন। এই পরিবারকে সবরকম আইনি সাহায্য দেওয়ারও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। ওই কনভয়ের চালক আনন্দকুমার পাণ্ডে আত্মসমর্পণ করেন চণ্ডীপুর থানায়। গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।
এদিকে এই দুর্ঘটনার তদন্ত করতে চণ্ডীপুর থানার পুলিশ শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়ের চারজনকে নোটিশ পাঠিয়েছে। সিকিউরিটি ইনচার্জ মহেন্দ্র সিং, পার্সোনাল সিকিউরিটি অফিসার প্রসেনজিৎ ঘোষ, কনস্টেবল মুকেশ কুমার এবং কনস্টেবল রঞ্জিতকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ অনুযায়ী, পাশে থাকার 𒆙আশ্বাস দিলেন চ♛ণ্ডীপুর বিধানসভার বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী। তারপরই ঘটনার তদন্তভার নিল সিআইডি।
অন্যদিকে আজ, রবিবার এই অমানবিক ঘটনার প্রতিবাদে তৃ💯ণমূল কংগ্রেসের রাজ্য নেতা–সহ দুই জেলার শীর্ষ নেতৃত্বের উপস্থিতিতে চণ্ডীপুর এবং কাঁথিতে কর্মসূচি পালন করা হয়। কাঁথিতে মেচেদা বাইপাস থেকে শুরু করে সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড হয়ে কলেজ রোড দিয়ে শান্তিকুঞ্জের সামনে দিয়ে দেহ নিয়ে মিছিল করেন তাঁরা। এই মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি তরুণ মাইতি, পটাসপুরের বিধায়ক উত্তম বারিক–সহ অন্যান্যরা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা মতো ৫ লক্ষ টাকার চেক ত✅ুলে দেন পরিবারের হাতে।