ভাঙড়ে ফের প্রকাশ্যে এল তৃণমূলের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দলꦐ। দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ চরমে🧜 উঠলেও পঞ্চায়েত প্রধান পদে এখনও বহাল রইলেন তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম ঘনিষ্ঠ।
বেশ কিছুদিন ধরেই ভাঙড় ২ নম্বর ব্লকের বেওতা ১ গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধ🐻ে অনাস্থা প্রস্তাব আনার চেষ্টা করেছিলেন প꧅ঞ্চায়েতের একাংশ। জানা গিয়েছে, এরা সকলেই রেজাউল করিম ঘনিষ্ঠ। কিছুদিন আগেই পঞ্চায়েতের ৬ জন সদস্য প্রশাসনিক সহযোগিতা চেয়ে হাইকোর্টে মামলা করে। হাইকোর্টের নির্দেশে ব্লক অফিসে পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেন ওই ৬ জন সদস্য। এদিন উভয় পক্ষের সব সদস্যের পঞ্চায়েত অফিসে ডাকা হয়। কিন্তু দেখা যায়, ওই ৬ জনের কেউ পঞ্চায়েত অফিসে আসেননি। তাঁরা অফিসে অনুপস্থিত থাকার ফলে স্বপদেই বহাল রয়ে গেলেন আরাবুল ঘনিষ্ঠ পঞ্চায়েত প্রধান।
কিন্তু কেন অনুপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েতের ওই ৬ জন সদস্য। জানা গিয়েছে, ওই ৬ জনের মধ্যে ৪ জন দীর্ঘদিন ধরে পঞ্চায়েত অফিসে আসেননি। পঞ্চায়েতের কোনও মিটিংয়ে তাঁদের দেখা যায়নি। পঞ্চায়েত আইনের নিয়ম অনুসারে দীর্ঘদ💧িন ধরে ওই সব সদস্যরা মিটিংয়ে অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের সদস্যপদ খারিজ হয়ে যায়। এর ফলে তাঁরা ভোটাধিকারও হারায়। ফলে অনাস্থা ভোটের ব্যবস্থা করা হলেও ভোটাভু🃏টি না হওয়ায় স্বপদে বহাল রয়ে গেলেন আরাবুল ঘনিষ্ঠ। এদিন ভোটাভুটিকে কেন্দ্র করে যাতে কোনও গণ্ডগোল না বাধে তারজন্য আগে থেকেই মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশবাহিনীকে। এই ঘটনা প্রসঙ্গে আরাবুল এদিন জানায়, কে রেজাউল করিম। কতদিন হয়েছে চেয়ারম্যান হয়েছে। চেয়ারম্যানের কী ক্ষমতা উনি জানেন।