এবার মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতারের ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। এই বালু–বাকিবুরদের স্রষ্ꦺঠা হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে আজ, রবিবার কালীপুজোর দিন বহরমপুরে নিশানা করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। এমনকী রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে দৃষ্টান্তমূলক সাজার দাবি করেছেন বহরমপুরের সাংসদ। আর পিজি হাসপাতাল এখন চোরেদের হাসপাতালে রূপান্তরিত করা হয়েছে বলে কটাক্ষ তাঁর।
আজ, রবিবার ব্যাঙ্কশাল কোর্টে তোলা হলে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে চারদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। আর তার আগে আলি🅺পুর কমান্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে জ্যোতিপ্রিয় মারা যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন। এই বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন করা হয় অধীর চৌধুরীকে। তাঁর জবাব, ‘এটা তো আজকে বাঁচার একমাত্র রাস্তা। এখন এসএসকেএম হয়েছে চোরেদের নিরাপদ আশ্রয়। সেখা𒅌নে নিরাপদ আশ্রয় গিয়ে আদালতের হাত থেকে বাঁচবার জন্য এটি একটি প্রচেষ্টা। গোটা সরকার এই প্রচেষ্টার সঙ্গে জড়িত।’
এদিকে এই রেশন কাণ্ডে অনেকে💝র নাম উঠে আসছ🐎ে। যা নিয়ে জোর চর্চা হতে শুরু করেছে। এই বিষয়ে অধীর চৌধুরী বলেন, ‘আমরা যাকে পিজি হাসপাতাল বলি, সেটা এখন চোরেদের হাসপাতালে রুপান্তরিত হয়েছে। এদেরকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়া উচিত। বালুকে আমার হাতে ছেড়ে দিন। তিন মিনিট লাগবে এইসব স্বীকারোক্তি আদায় করতে। চোরের মায়ের বড় গলা। এরা সাধারণ মানুষের রেশন মেরে খেয়েছে। কৃষকের ধান মেরে খেয়েছে। শিশুদের খাবার মেরে খেয়েছে।’
আরও পড়ুন: কালীপু⛎জোয় নানা ভাষায় শুভেচ্ছা পেয়ে খুশি নন সরকারি কর্মীরা, অনড় ডিএ’র দাবি✃তে
আর কী বলেছেন অধীর? অন্যদিকে এদিন 🌠সাংবাদিক বৈঠকে নিজেই নানা প্রশ্ন তোলেন। আবার কড়া ভাষায় জবাবও দেন। 🍸অধীরের প্রশ্ন, ‘বালু বা বাকিবুরের মতো আজ যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের স্রষ্টা কে? তাদের স্রষ্টা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু রেশন কাণ্ডেই থেমে থাকেনি দিদি, কোথাও কোথাও অতিরিক্ত চুরি করে ফেলেছেন। তাই রেশন থেকে তাঁকে জঙ্গলে পাঠানো হলো। তখন তিনি সমস্ত জঙ্গলকে বিক্রি করে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। বালুকে যদি বলা হয় তাঁকে শ্মশান ঘাটের দায়িত্ব দেওয়া হবে, তাহলে কঙ্কাল বিক্রি করে খেয়ে নেবে। এঁদের সাজা অতি জরুরি। এই সাজা যেন দৃষ্টান্তমূলক হয়।’