এগরায় বেআইনি বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়ে গিয়েছে। বাজির কারখানার আড়ালে বোমা তৈরি হ𒐪তো বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। বৈধ লাইসেন্স ছাড়াই চলছিল বাজি কারখানা বলে জানান জেলার পুলিশ সুপার। এই ঘটনা নিয়ে এনআইএ তদন্তের দাবি তুলেছে সিপিএম–বিজেপি। তবে তাতে আপত্তি নেই বলে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য🌞ায়। ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সিকে দিয়ে তদন্তের দাবি করে অমিত শাহকে চিঠি দিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এনআইএ নিয়ে আপত্তি না থাকা নিয়েও কটাক্ষ করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
আজ, বুধবার সকালে নয়াদিল্লি রওনা হয়েছেন বিজেপি’র শীর্ষ ♏নেতা দিলীপ ঘোষ। আর নয়াদিল্লি যাওয়ার আꦉগে বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এগরা বিস্ফোরণ নিয়ে কথা বলেন তিনি। সেখানে রাজ্য সরকার এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর কথায়, ‘একাধিক জায়গায় বিস্ফোরণ আগেও হয়েছে। আমি তার মধ্যে কয়েকটা জায়গায় গিয়েছি। কয়েক বছর আগে পিংলায় একই ঘটনা ঘটেছিল। তখন বাড়ির ছাদ উড়ে গিয়েছিল। দেহগুলি ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছিল। এবারও তাই হয়েছে। প্রায় ২২ জন ওখানে কাজ করছিল। তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। কজনকে পাওয়া গিয়েছে বা যায়নি, নিশ্চিত নয়’।
এদিকে আজ বুধবার বি🧔রোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এগরা যাচ্ছেন বলে খবর। আর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বনꦜ্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে মন্ত্রী মানস ভুঁইয়ার নেতৃত্বেও একটি টিম যাচ্ছে এগরায়। তবে মুখ্যমন্ত্রীর এনআইএ নিয়ে আপত্তি না থাকার বিষয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘ঠেলায় পড়লে বিড়ালও গাছে ওঠে। মুখ্যমন্ত্রী জানেন, এটা নিয়ে কেউ না কেউ কোর্টে যাবে। কোর্ট সঙ্গে সঙ্গে এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দেবেই। তাই কানমোলা খাওয়ার আগে উনি নিজেই মেনে নিয়েছেন,এনআইএ হলে আপত্🍒তি নেই। যদি উনি সত্যিই চান, তাহলে নিজে থেকে এনআইএ তদন্ত চাইছেন না কেন? ওনার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি লেখা উচিত।’