জয়নগর থেকে💦 রায়দিঘি পর্যন্ত নতুন রেললাইন পাতার কাজ এখনও শুরু হল না। ২০০৯ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন সেখানে রেললাইন তৈরির কথা ঘোষণা করেছিলেন। সেইমতো ঢাকঢোল পিটিয়ে শিলান্যাসও করা হয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভার্চুয়ালি সেখানে রেললাইন তৈরির জন্য শিলান্যাস করেছিলেন। কিন্তু, তারপরও রেললাইন পাতার কাজ শুরু হয়নি। এতদিন হয়ে যাওয়ার পরেও কেন সেখানে রেললাইন পাতার কাজ শুরু হল না, তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।
জয়নগর থেকে রায়দিঘি পর্যন্ত যে রেল লাইনের কথা ঘোষণা꧟ করা হয় তার দৈর্ঘ্য ২৫ কিল꧑োমিটার। এই রেল লাইন তৈরি হলে রায়দিঘির পাশাপাশি মথুরাপুর ১, পাথরপ্রতিমা এবং ওকুলতলি ব্লকের বহু মানুষ উপকৃত হতেন। কারণ বর্তমানে রায়দিঘির কাছাকাছি রেল স্টেশন না থাকার ফলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সেখানকার মানুষদের। এখন রায়দিঘি থেকে সবথেকে কাছের দিয়ে রেল স্টেশন রয়েছে সেটি হল মথুরাপুর স্টেশন। অথচ রায়দিঘি থেকে মথুরাপুরের দূরত্ব 𓄧প্রায় ২০ কিলোমিটার। ফলে রায়দিঘির মানুষকে ট্রেনে যেতে হলে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হয়।
সাধারণ যাত্রীদের পাশাপাশি ব্যবসায়ী এবং কৃষকরা কৃষি জাতীয় পণ্য নিয়ে শহরে যাতায়াত করে থাকেন ট্রেনের মাধ্যমে। কিন্তু♈ রায়দিঘি থেকে ওই স্টেশনে যেতে সময় এবং খরচ দুটোই বেড়ে যাচ্ছে। সেখানে রেললাইন পাতার কাজ শুরু করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন স্থানীয়রা। তবে শিলান্যাস হওয়ার পরেও কাজ না হওয়ায় শিলান্যাসের পাথর ভেঙে ফেল💦া হয়েছে। এখন সেখানে জঙ্গলে পরিণত হয়েছে।