শুধু আমতা থানার ওসিই নয়, ছাত্র নেতা আনিস খ🅷ান হত্যার ঘটনায় পঞ্চায়েত প🌺্রধান ও উপপ্রধানকেও গ্রেফতার করতে হবে। বৃহস্পতিবার এমনই দাবি তুললেন আনিসের বাবা সালেম খান। তাঁর মতে, এই ঘটনার সঙ্গে এক বিধায়কও জড়িত। তাঁকেও গ্রেফতার করা হোক।
এদিন আনিসের বাড়ি থেকে আমতা থানা পর্যন্ত মিছিল করে আনিসের পাড়া প্রতিবেশিরা। সেই মিছিলে সামিল হয়েছিলেন আনিসের বাবা সালেম। থানার সামনেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে প্রতিবেশিরা। তখনই নিজের দাবির কথা প্রকাশ্যেই জানান সালেম। এই প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘আমি আমতা থানার ওসিকে গ্রেফতার করার জন্য দাবি জানাচ্ছি। সেইসঙ্গে পঞ্চায়েত প্রধান ও উপপ্রধানকে গ্রেফতার করার জন্য দাবি জানাচ্ছি। সিবিআই তদন্ত চাই।’ এখানেই থেমে থাকেননি আনিসের বাবা। একইসঙ্গে তিনি আরও জানান, ‘এই ঘটনায় একজন বিধায়কও জড়িত। তাঁকেও গ্রেফতার করতে হবে।’ এদিনের বিক্ষোভ সভা আনিসের বাবার সঙ্গে হাজির ছিলেন ফুরফুরা শরিফের কাসেম সিদ্দিকি। তিনিও পঞ্চায়েত প্রধান ও উপপ্রধানকে গ্রেফতার করার দাব🧸ি জানান।
ইতিমধ্যে গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২ জন পু🐠লিশ কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হোম গার্ড ও সিভিক ভলে্ন্টিয়ারকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। সেই সঙ্গে আদালত জানিযে দিয়েছে, আইন অনুযায়ী আনিসের ফেꦓর ময়না তদন্ত ও মোবাইল ফোন নিয়ে পদক্ষেপ করতে পারেন তদন্তকারী অফিসাররা। এদিন আমতা থানার ওসিকে ভবানীভবনে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ঘটনার দিন রাতে আর টি ভ্যানে আরও যারা ছিলেন, তাঁদেরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ভবানীভবনে আমতা থানার দুই অফিসার ও তিন জন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে জিজ্ঞাসাবাদ করল সিট।