নারদ কাণ্ডকে 'চক্রান্ত' বলেছিল🍸েন প্রাক্তন বিচারপতি তথা বিজেপি নেতা অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। একে স্টিং অপারেশন বলে মানতে নারাজ তিনি। বিজেপি নেতার এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে নারদ কাণ্ডে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভি💖যোগ নিয়ে সরব হলেন পুরমন্ত্রী তথা কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। নারদ মামলায় ইতিমধ্যেই তিনি জেল খেটেছে। তা নিয়েই প্রশ্ন তোলেন ফিরহাদ হাকিম।
মেয়র শনিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় বলেন, 'অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কথা যদি সত্যি হয়, তাহলে আমার জেল খাটা বেআইনি। এতে প্রমাণিত হল আমাকে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হয়েছিল।' ববি হাকিমের প্রশ্ন কে🐽ন তাঁকে ফাঁসানো হল। এদিন তিনি বলেন,'অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যা বোঝানোর বুঝিয়ে দিলেন। তাহলে শুধু শু꧒ধু কেন আমাকে ফাঁসানো হল? আমি তো হাতে টাকা নিইনি। ক্লাবের ছেলেরা টাকা নিয়েছে।'
আরও পড়ুন। 'জনগর্জন' সভা না গেলে পদ যাবে!' ব্রিগেডে🌠র প্রচা💧রে হুঁশিয়ারি মানস ভুঁইয়ার
তবে শুধু ফিরহাদ হাকিম নয়, নারদকাণ্ডে জেলে থাকতে হয়, মদন মিত্র ও শোভন চট্টোপাধ্যায়কে। এই স্টিং অপারেশনে নাম জড়িয়ে ছিল ১৩ জন মন্ত্রী, নেতা ও পুলিশ কর্তা। এই স্টিং অপারেশনটি করেন ম্যাথু স্যামু🃏য়েল নামে এক সাংবাদিক। অভিযুক্তের তালিকায় ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (তখন তৃণমূলে), তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়, মুকুল রায়, প্রাক্তন মন্ত্রী প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়, শোভন চট্টোপাধ্যায়, প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দার, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, মদন মিত্র, ফিরহাদ হাকিম, প্রাক্তন সাংসদ সুলতান আহমেদ।
আরও পড়ুন। প🏅্রথম রাজনৈতিক সভায় ‘নো ভোট টু তৃণমূল’ স্লোগান♐ তুললেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
প্রাক্তন বিচারপতি বিজেপিতে যোগদানের আগে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন। সেখানে তখন তাঁকে নারদকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। এই মামলায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নাম জড়িয়ে রয়েছে, তাঁকে কীভাবে তিনি সতীর্থ করছেন? এরই উত্তর দিতে গ𒀰িয়েജ অভিজিৎ বলেছিলেন, ' নারদ একটি চক্রান্ত। অ্যালকেমিস্ট বলে একটি কোম্পানি কাজে লাগিয়ে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছিল। এটা কোনও স্টিং অপারেশনই নয়। ওই ভদ্রলোককে ব্যবহার করে করা হয়েছিল।'
এই প্রসঙ্গ তুলে ফিরহাদের প্রশ্ন, চক্রান্তই যদি হয় তবে তাঁকে কেন ♕জেলে পাঠানো হয়েছিল?
আরও পড়ুন। জনগর্জন সভা না, এটা চোরেদের বিসর্জন সভা: শুভেন্দু