লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের আগে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির একঝাঁক ছোট – মাঝারি নেতাকে কেন্দ্রীয় বাহ💛িনীর নিরাপত্তা দিল অমিত শাহের দফতর। তার মধ্যে রয়েছেন বিজেপির একাধিক মণ্ডল সভাপতি ও মোর্চার পদাধিকারীরা। একেবারে নিচু তলার নেতাদের কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা দেওয়ায় নানা রকম গুঞ্জন শুরু হয়েছে এলাকায়। অনেকে আবার নিরাপত্তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে বিজেপির দাবি, বিজেপি নেতাদের প্রাণের আশঙ্কা থাকায় তাদের নিরাপত্তা দিতে বাধ্য হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
আরও পড়ুন - স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই তৈরি হচ্ছে জলের পাউচ, পরিবহন হচ🤡্ছে আবর্জনা ফেলার গাড়িতে
পড়তে থাকুন - উত্তরবঙ্গে𒁏 আরও এগল মৌসুমী বায়ু, দক্ষিণবঙ্গের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে বর্ষা
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বিজেপির ৭ জন বিধায়ক ও বিদায়ী ২ সাংসদ শিশির অধিকারী ও দিব্যেন্দু অধিকারী কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পান🌜। এছাড়া নিরাপত্তা পান কাঁথি সাংগঠনিক জেলার অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সৌমেন্দু অধিকারী। তমলুক সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক মেঘনাদ পাল। গত ২৫ মে থেকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পাচ্ছেন উত্তর কাঁথি বিধানসভার বিজেপির মণ্ডল সভাপতি দেবদাস মাইতি, ভগবানপুর ওবিসি মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রাজশেখর বর্মন, খেজুরি ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমি🐠তির সভাপতি উদয়শংকর মাইতি। তিনি ভোটের মুখে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। এছাড়াও জেলার ৬ জন বিজেপি নেতা কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা পাচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে।
তবে বেশ কয়ে🌸কজন বিজেপি নেতা কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাদের অনেকে আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় বাহিনীর থাকা - খাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন - মালদায় ফের বীভৎস নারী😼 নির্যাতন, মহিলাকে বিবস্ত্র করে মারধরে অভিযুক্ত TMC নেতা
বিজেপির দাবি, ২০২১ সালের বিধানসভা ভোট পরবর্তী হিংসার কথা মাথায় রেখেই নিচু তলার নেতাদের কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এব্যাপারে শুধুমাত্র আদালতের নির্দেশ কার্যকর করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তৃণমূলের দাবি, ভোটে ভরাডুবি হলে জনরোষের মুখে পড়তে হবে বলে🌄 চোর – ডাকাতদের নিরাপত্তা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।