কোচবিহারের মেখলিগঞ্জের মহকুমা খাদ্য নিয়ামকের করণে গভীর রাতে আধিকারিকদের কাজ করা নিয়ে নথি সরানোর অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী▨ পরেশ অধিকারীর দিকে। রাতবিরেতে কেন খাদ্য ♔দফতরের আধিকারিকরা ওই অফিসে কাজ করছিলেন? তাই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এই প্রশ্ন তুলে খাদ্য দফতরের আধিকারিকদের ঘিরে বিক্ষোভ করেন স্থানীয়রা। এই ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানোতর।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ওই অফিস খোলা থাকে। কিন্তু গতকাল গভীর রাতে ওই অফিস খোলা দেখে তাদের সন্দেহ হয়। তারা দ্রুত সেখানে গিয়ে দেখতে পান বেশ কয়েকজন আধিকা♌🐎রিক অফিসে রয়েছেন। অথচ কোন কর্মী নেই এত রাতে কী কাজ? তা নিয়ে আধিকারিকদের প্রশ্ন করলে তারা কোনও উত্তর দিতে চাননি। এরপর অফিসে তালা লাগিয়ে দেন স্থানীয়রা। পরে সেখানে পৌঁছয় পুলিশ। যদিও আধিকারিকরা সাংবাদিকদের সামনে মুখ খুলতে চাননি। এমনকি কোন বিভ🍃াগের কর্মরত সেই উত্তরও দিতে চাননি। পরে পুলিশ আসলে আধিকারিকরা সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে এত রাতে আধিকারিকদের অফিস🍌ে কাজ করা নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই উঠেছে প্রশ্ন।
প্রসঙ্গত, এসএসসি দুর্নীতিতে নাম জড়িয়েছে পরেশ অধিকারীর। তারপরেই চাকরি চলে গিয়েছে তার মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর। তিনি নিজেও মন্ত্রিত্ব হার🍬িয়েছেন। বিরোধীদের দাবি, পরেশ অধিকারী বাম আমলে খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন। সেই সময় বেআইনিভাবে একাধিক মানুষের রেশন কার্ড করে দিয়েছিলেন। সেই সমস্ত নথি লোপাটের চেষ্টা করছে আধিকারিকরা। যদিও এ বিষয়ে পরেশ অধিকারীর 🔜কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।