১০ বছর পরে 🌠পাহাড়ে কাল জিটিএ নির্বাচন। প্রথম থেকেই জিটিএ ভোটে আপত্তি জানিয়েছিল মোর্চা। এমনকী বিমল গুরুং জিটিএ নির্বাচনকে বাতিল করতে অনশনে পর্যন্ত বসেছিলেন। কিন্তু সেসব শেষ পর্যন্ত ধোপে টেকেনি। কালই নির্বাচন। সেই ভোটকে শান্তিপূর্ণ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি পাহাড়ে।
সূত্রের খবর, জিটিএর মোট আসনᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ ৪৫টি। মোট ভোটার 🐠সংখ্যা ৭ লাখ ৩২৬জন। ভোট নির্বিঘ্নে করতে যাবতীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
রাজনৈতিক মহলের মতে, এবারের জিটিএ নির্বাচন পাহাড়ের রাজনৈতিক সমীকরণ চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে কার্যত দিশা দেবে। আগামী দিনে পাহাড় কাদের কথায় চলবে তারও ইঙ্গিত মিলতে পারে এবারের ভোটে। সেই সঙ্গেই পাহাড়ে মোর্চা বলা ভালো বিমল গুরুংয়ের প্রাসঙ্গিকতা কﷺতটা রয়েছে সেটাও অনেকটাই ঠিক হয়ে যাবে এবারের জিটিএ 𝔉ভোটে।
এদিকে এবারের পুরভোটের আগে কার্যত ধূমকেতুর মতোই পাহাড়ের আকাশে দেখা গিয়েছিল অজয় এডওয়ার্ডের হামরো পার্টিকে। দার্জিলিং পুরসভা এখন হামরোর দখলে।আর জিটিএ নির্বাচন অজয় এডওয়ার্ডের কাছেও অগ্নিপরীক্ষা। অন্যদিকে বিমল গুরুং সরাসরি প্রাღর্থী না দিলেও নির্দলদের পেছনে রয়েছে বিমল গুরুংয়েরই হাত। এমনটাই আলোচনা রাজনৈতিক মহলের। সেক্ষেত্রে এবার বিমলের পায়ের নীচের মাটি কতটা শক্তপোক্ত সেটাও বোঝা যে🏅তে পারে নির্বাচনে। সেই সঙ্গে তৃণমূল ও বিজেপি, অনীত থাপার দলও তাদের মতো করে শক্তির পরীক্ষা দেবে নির্বাচনে।