পণের টাকা না মেটানোয় অনেকদিন ধরেই চলছিল মানসিক নির্যা꧒তন। মা হতে পারবে না বলে অভিশাপও দেওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। শেষপর্যন্ত নির্যাতনের মাত্রা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন এক গৃহবধূ। এমনই দাবি করল পরিবার।
মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহিষামারী বাংলাবাজার এলাকায়। পুলিশ সূত্রে খবর, চার বছর আগে চণ্ডীপুর গ্রামের মেয়ে মৌমিতা জানার সঙ্গে বিয়ে হয় সুজন পাইক নামে একඣ যুবকের বিয়ে হয়। বিয়ের আগে দু'জনের প্রেম, ভালবাসা ছিল। অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই মৌমিতার ওপর অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকে। পণের টাকা মেটানোর জন্য চলে শারীরিক ও মানস🌸িক অত্যাচার। এদিন সকালে মৌমিতার শ্বশুর বাড়ির তরফে মৃত্যুর খবর দেওয়া হয়। মৌমিতার বাড়ির লোকজনদের জানানো হয়, তাঁদের মেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন।
এই প্রসঙ্গে মৌমিতার পরিবারের সদস্যদের তরফে জানানো হয়, মৌমিতা শ্বশুরবাড়ির অত্যাচারের কথা ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚজানিয়েছিল। মা–বাবাকে অত্যাচারের কথা জানিয়েছিল। গত রবিবার মৌমিতার বাড়িতে আসার কথা ছিল। কিন্তু গত রবিবার সে বাড়ি যায়নি। কেন আসতে পারলেন না, সে ꦡবিষয়ে পরিবারের সদস্যরা স্পষ্টভাবে কিছু বলতে পারেনি। পুলিশ ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। মৌমিতার পরিবারের তরফে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।
হেল্পলাইন নম্বর : ওয়ালাইফ ফাউন্ডেশন - ৭৮৯৩০৭৮৯৩০