উচ্চমাধ্যমিক স্তরে প্রতিটি সেমেস্টারে পাশ করতে প্রতিটি বিষয়ে ৩০ শতাংশ নম্বর পেতেই হবে। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফে জানানো হয়েছে, একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির প্রতিটি সেমেস্টারে প্রতিটি বিষয়ে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে পড়ুয়াদের। অর্থাৎ দুটি সেমেস্টার মিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚলিয়ে যদি কোনও পড়ুয়া ৩০ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পান, তাহলেও তিনি যে পাশ করেছেন, সেটা হলফ করে বলা যাবে না। কারণ এরকম হতেই পারে 🔯যে কোনও পড়ুয়া প্রথম বা তৃতীয় সেমেস্টারে ৭০ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন এবং দ্বিতীয় বা চতুর্থ সেমেস্টারে ১০ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। সেরকম হলে সংশ্লিষ্ট পড়ুয়া দ্বিতীয় বা চতুর্থ সেমেস্টারে উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে বিবেচিত হবেন না। প্রতিটি সেমেস্টারেই প্রতিটি বিষয়ে তাঁকে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।
থিওরি ও প্র্যাকটিকালে আলাদাভাবে পাশ করতে হবে
উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফে জানানো হয়েছে যে থিওরিꦫ ও প্র্যাকটিকাল পরীক্ষায় আলাদাভাবে পাশ করতে হবে। অর্থাৎ লিখিত পরীক্ষায় যেমন ন্যূনতম ৩০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে, তেমনভাবেই প্র্যাকটিকালꩵ পরীক্ষায় পাশ করার জন্য কমপক্ষে ৩০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে পড়ুয়াদের।
প্রথমে অবশ্য সেমেস্টার ব্যবস্থায় একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণিতে পাশের🐼 🥃নিয়মের ক্ষেত্রে এতটা কড়াকড়ি হয়নি। প্রাথমিকভাবে সংসদ জানিয়েছিল যে দুটি সেমেস্টার মিলিয়ে পাশ নম্বর পেলেই হবে। অর্থাৎ প্রতিটি সেমেস্টারে প্রতিটি বিষয়ে উত্তীর্ণ করার বিষয় ছিল না। কিন্তু সেই নিয়মে আপত্তি জানান শিক্ষক মহলের একাংশ। তাঁদের বক্তব্য ছিল যে সংসদের সেই সিদ্ধান্তের ফলে চারটি সেমেস্টারের সমান গুরুত্ব থাকবে না। একাংশের কাছে দুটি সেমেস্টারের গুরুত্ব বেশি থাকবে। আর বাকি দুটি সেমেস্টার কার্যত গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে।
শিক্ষক মহলের সেই মতামতের ভিত্তিতে সংসদের তরফে সেই পাশের নিয়মে হেরফের করা হয়েছে। সংসদের তরফে জানানো হয়েছে, প্রতিটি সেমেস্টারে প্রꦕতিটি বিষয়ে পাশ করতে হবে। লিখিত পরীক্ষা এবং প্র্যাকটিকাল পরীক্ষায় আলাদাভাবে পাশ করতে হবে পড়ুয়াদের। যে সেমেস্টার প্রক্রিয়া চালু হচ্ছে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে। একাদশ শ্রেণিতে দুটি সেমেস্টার থাকবে। দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকবে দুটি সেমেস্টার। প্রথম সেমেস্টারের পরীক্ষা হবে নভেম্বরে। দ্বিতীয় সেমেস্টারের পরীক্ষা হবে মার্চে। একইভাবে তৃতীয় এবং চতুর্থ 🐭সেমেস্টারের পরীক্ষা হবে।