আরজি কর কাণ্ডে আরও বাড়ল তৃণমূলের অস্বস্তি। এবার বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন দলের সদ্য নির্বাচিত বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী। সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে রায়গঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক লিখেছেন, ‘আরজি কর কাণ্ডে সুবিচার না হলে আমি ইস্তফা দেব।’ আর এই পোস্ট করে শান্তনু সেন, ▨সুখেন্দুশেখর রায়, জহর সরকারদের তালিকায় নাম তুললেন তিনি।
আরও পড়ুন - কে খুন করেছে আরজি করের নির্যাতিতাকে? পলিগ্রাফಌ টেসꦚ্টে বিস্ফোরক দাবি সঞ্জয় রায়ের
পড়তে থাকুন - কালীমূর্তি ভাঙচুরে 𓃲অভিযুক্তদের ১২টি বাড়ি জ্বালিয়ে দিল বিক্ষুদ্ধ জনতা
সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে কৃষ্ণ কল্যাণী লেখেন, ‘যদি আরজি কর ইস্যুতে সুবিচার না হয় সবার আগে দায়িত্ব নিয়ে বললাম আমি ইস্তফা দেব। প্লিজ বাংলাকে অশা🐈ন্ত করবেন না বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএম। এর উসকানিতে পা এগোবেন না। জয় বাংলা, সেভ বাংলা, সেভ আওয়ার ফ্যামেলি, ঈশ্বরকে ধন্যবাদ।’
কৃষ্ণ কল্যাণীর পোস্টকে কাটাক্ষ করেছে বিরোধীরা। কংগ্রেসের জেলা সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেছেন, ‘তৃণমূলে অনেকের দম বন্ধ হয়ে আসছে। তারা সহান💝ুভূতি কুড়ানোর চেষ্টা করছেন। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের এই অবস্থা তো আজকের নয়। কৃষ্ণ কল্যাণীরꦬ নিজের দলকে প্রশ্ন করা উচিত, কেন এমন হল? আরজি কর কাণ্ডের দায় কিছুটা হলেও তো কৃষ্ণ কল্যাণীর ঘাড়ে বর্তায়।’
আরও পড়ুন - অসꦺমে প্রাণ বাঁচাতে পুকুরে ঝাঁপ দিল ধর্ষক, মালদায় পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ
বিধানসভায় বিজেপির মুখ্য সচেতক শংকর ঘোষ বলেন, ‘ওনাকে ইস্তফা দিতে হবে না। মানুষ জেগে উঠেছে। এমনিতেই এই সরকারের পতন হবে। আর ওনার মতো দলবদলুর কোনও গ্রহণযোগ্যতা আর জনমানসে নেই। এসব লিখে আর সহানুভূতি আদায় করা যাবে না। সত্যিই সুবিচার চাইলে উনি এখনই ইস্তফা 🦹দিতেন। এসব বলে মানুষের ক্ষোভ শান্ত করে অভিযুক্তদের ওপর চাপ কমানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু সেটা হবে না। পশ্চিমবঙ্গ ও ভারতবাসীর স্বার্থে বিজেপির লড়াই জারি থাকবে।’