করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মানা হচ্ছে ক🍃ি না তার ওপর নজরদারির জন্য অত্যাধুনিক যন্ত্র তৈরি করলেন IIT খড়্গপুরের ২ বাঙালি গবেষক। কোথাও সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মানা না হলেই বাজতে থাকবে যন্ত্রের অ্যালার্ম। সঙ্গে সঙ্গে সেখানকার ছবি পৌঁছে যাবে পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে।
করোনা রুখতে গোটা বিশ্বের একমাত্র হাতিয়া🍰র সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং। কিন্তু ভারতের মতো ঘনজনবসতিপূর্ণ দেশে তা বজায় রাখা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয়। প্রযুক্তি দিয়ে সেই চ্যালেঞ্জ জয় করতে নতুন যন্ত্রের উদ্ভাবন করলেন খড়্গপুর আইআইটির গবেষকরা।
আইআইটির ২ বাঙালি গবেষক, দেবাশিস চক্রবর্তী ও আদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে বানিয়েছেন এই যন্ত্র। যা তৈরি করতে খরচ হয়েছে সামান্যই। এই যন্ত্রের মাধ্যমে বাজার – রাস্তার মতো প্রকাশ্য স্থানে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মানা হচ্ছে কি না তা অফিসে বসেই জানতে পারবেন সরকারি আধিকারিকরা। আর কোথাও 🎉সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং লঙ্ঘিত হলে যন্ত্রে বেজে উঠবে সাইরেন। সেই জায়গায় ছবি চলে যাবে পুলিশের কাছে।
গবেষকদলের তরফ🍌ে জানানো হয়েছে, ‘স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশ মতো সোশ্যাল ডিসট্যান্সিংয়ের পরিমাপ জানানো হয়েছে যন্ত্রটিকে। সেই দূরত্ব কোথাও মানা না হলেই তা জানিয়ে দেবে এই যন্ত্র।’
করোনাভাইরাসের জেরে বিশ্বজোড়া লকডাউনের মধ্যে ভার🎐তবাসীদের আত্মনির🐲্ভর হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশ মেনেই সোশ্যাল ডিসট্যান্সিংয়ে স্বনির্ভর হওয়ার লক্ষ্যে প্রযুক্তিনির্ভর এই যন্ত্র বানিয়েছেন খড়্গপুর আইআইটির গবেষকরা।