উদয়পুরে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার তিনি বলেন, ‘যাই হোক 🤡না কেন, হিংসা ও উগ্রপন্থা একেবারে গ্রহণযোগ্য নয়।🎐’
পয়গম্বর নিয়ে বিজে༺পির প্রাক্তন মুখপাত্র নূপুর শর্মার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বিতর্কের মধ্যে রাজস্থানের উদয়পুরে নৃশংসভাবে দর্জি কানাহাইয়া লালকে হত্যা করা হয়। সেই ঘটনার পর থেকেই আগুন জ্বলছে উদয়পুরে। ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে দুই অভিযুক্ত রিয়াজ আটারি এবং ঘাউস মহম্মদকে। সেই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র ন꧅িন্দা করে বুধবার মমতা বলেন, ‘উদয়পুরে যা হয়েছে, তার কড়া নিন্দা করছি। আইন নিজের পথে চলবে। আমি সবাইকে শান্তি বজায় রাখার আর্জি জানাচ্ছি।’
কীভাবে হত্যা করা হয়েছিল?
কাপড় তৈরির বাহানায় মঙ্গলবার দুপুরে কানাহাইয়া লালের দোকানে আসে রিয়াজ এবং ঘাউস মহম্মদ। একজন ভিডিয়ো ♋করছিল। অপরজনের পোশাকের মাপ নিচ্ছিলেন কানাহাইয়া লাল। তারপরই কানাহাইয়া লালের উপর হামলা চালায় কট্টরপন্থীরা। চিৎকার করে দোকান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন কানাহাইয়া লাল। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কানাহাইয়া লালের গলা কেটে দেয় কট্টরবাদীরা।
(Udaipur Crime Live Updates: উদয়পুরে নৃশংস হত্যা সংক্রা꧋ন্ত লাইভ আপডেট দেখুন এখানে)
গত ১৭ জুন কানাহাইয়া লালকে খুনের হুমকি দিয়ে ▨ভিডিয়ো প্রকাশ করে এক অভিযুক্ত রিয়াজ আটারি। সেই ভিডিয়োটি ফেসবুক এবং উদয়পুরের বিভিন্ন হোয়্যাটসঅ্যাপ গ্রুপে ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল। ‘লাইভ হিন্দুস্তান’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেই ভিডিয়োর প্রেক্ষিতে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন কানাহাইয়া লাল। পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছিলেন। হুমকি পাওয়ার পর ছয়দিন দোকানও খোলেননি। মঙ্গলবারই প্রথম দোকান খুলেছিলেন। সেদিনই তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।