কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তৃণমূল নেতার ধর্ষণের শিকার হলেন এক বধূ। ৪ বছরের শিশুপুত্রের সামনে তাঁকে ধর্ষণ করল তৃণমূল নেতᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚা। লজ্জায় আত্মঘাতী হতে যাওয়ায় প্রকাশ্যে এল গোটা ঘটনা। ঘটনা বীরভূমের বোলপুর থানা এলাকার করিমপুর গ্রামের। শনিবারের এই ঘটনায় বুধবার বোলপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন🎶 নির্যাতিতা।
আরও পড়ুন - ফের রক্তে ভিজল তিলোত্তমাꦑর মাটি, সাতসকালে আনন্দপুরে উদ্ধার মহিলার ক্ষতবিক্ষত দেহ
পড়তে থাকুন - আরজি করে খুনের পরে সঞ্জয়🍌ের ফোন এক পুলিশকে? বারাকে গ🎃িয়ে ঘুম, সিবিআইয়ের নজরে এএসআই, প্রশ্ন শুনেই ছুট!
নির্যাতিতার স্বামী বলেন, ‘আমি ভিনরাজ্যে কাজ করꦆি। আমার স্ত্রী ও ৪ বছরের পুত্রসন্তান বাড়িতে থাকত। মাঝে মাঝে পাশের গ্রামে বাপের বাড়িতে যেতেন স্ত্রী। তখন তাঁকে উত্যক্ত করত ফিরোজ নামে এক তৃণমূল নেতা। তাঁকে লাগাতার কুপ্রস্তাব দিত ফিরোজ। এমনকী মাথায় বন্দুক ধরে তুলে নিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করেছিল সে। তাতেও সফল না হওয়ায় ধর্ষণের হুমকি দিয়েছিল ফিরোজ।’
তিনি জানান, শনিবার বাড়ির কলতলা থেকে মাথায় বন্দুক ধরে গৃবধূকে গোয়াল ঘরে নিয়ে যায় ফিরোজ। প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সেখানে তাঁর হাত বেঁধে ফেলে সে। এর পর বধূকে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত। বধূ FIRএ লিখেছেন, বন্দুকের নল যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে তাঁর ওপর নির্যাতন করা হয়। এর পর বধূর নগ্ন ছবি তুলতে থাকে ফিরোজ। হুমকি দিয়💛ে বলে, যখন ডাকব তখন আসতে হবে। নইলে ছবি ভাইরাল করে দেব। এর মধ্যে মা-কে খুঁজতে খুঁজতে গোয়াল ঘরে পৌঁছে যায় বধূর ৪ বছরের শিশুপুত্র। ফিরোজ তাকে বস্তা চাপা দিয়ে খুন করার চেষ্টা ক💖রে বলে জানিয়েছেন বধূ।
আরও পড়ুন - ‘পশ্চিমবঙ্গের সরকার এখন জনগণের বিশ🍒্বাস হারিয়েছে’, মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করলেন রাজ্যপাল
এই ঘটনায় লোকলজ্জার ভয়ে প্রথম🅰ে কাউকে ক꧙িছু বলেননি নির্যাতিতা। পরে স্বামীকে ঘটনার কথা জানলে আগে কেন জানাননি এই প্রশ্ন তুলে স্ত্রীকে বকাবকি করেন তিনি। এর পর লজ্জায় - অভিমানে আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করেন বধূ। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযুক্ত ফিরোজের কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন নির্যাতিতা।