বারবার জামিনের আবেদন করেও অনুমতি🔯 মেলেনি। প্রভাবশালী তকমা দিয়ে তাঁকে রাখা হয়েছে আসানসোল সংশোধনাগারে। আজ, বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লি থেকে রাজ্যে এসেছেন দুঁদে তদন্তকারী অফিসাররা। সুতরাং আজ জেলে গিয়ে তাঁকে জেরা করতে পারেন তাঁরা। হ্যাঁ, তিনি অনুব্রতཧ মণ্ডল। জেলে গিয়ে বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে জেরা অনুমতি মিলেছিল আগেই। এবার তাঁর জন্য প্রশ্ন তৈরি করেছে ইডি। আজই আসানসোল জেলে গিয়ে অনুব্রত মণ্ডলকে জেরার সম্ভাবনা রয়েছে।
ঠিক কী জানা যাচ্ছে? ইতিমধ্যেই অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা থেকে শুরু করে দেহরক্ষী, হিসাবরক্ষক, ঘনিষ্ঠ ব্যবসা♋য়ীদের দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে নিয়েছেন তদন্তকারী অফিসাররা। সেই তথ্য আদালতে পেশ করেছেন অফিসাররা। এবার সেই তথ্য সামনে রেখে অনুব্রতকে জেরা করতে চায় ইডি। তাই কেষ্টকে জেরা করতে প্রস্তুত তদন্তকারীরা।
কেমন প্রশ্ন করা হতে পারে? সূত্রের খবর, গরুপাচারের কালো টাকা অনুব্রত কোথায় 🉐সরিয়েছেন? আরও টাকা কোথায়? এনামুল হককে কীভౠাবে চেনেন? এনামুলের সঙ্গে কেন কথা বলতেন তিনি? এনামুল কেন টাকা দিত? কেষ্টর 🍃কোন কোন ব্যবসা রয়েছে? কতগুলি চালকল রয়েছে? মেয়ের নামে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি কেন? কোথা থেকে পেলেন? অনুব্রত মণ্ডল𓆉ের বার্ষিক আয় কত? কতগুলি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আছে? আয়ের উত্স কী? মলয় পিট, মনীশ কোঠারি সঙ্গে সম্পর্ক কী?–সহ নানা প্রশ্ন।
আর কী জানা যাচ্ছে? ইডি সূত্রে খবর, চার বছরে প্রায় ১৭ কোটি টাকা এসেছে অনুব্রত মণ্ডলের কাছে। সেই টাকার উৎস জানতে চাওয়া হবে। এছাড়া লটারি নিয়েও জেরা করা হবে। সায়গল ছাড়াও সুকন্যা, মনীশ কোঠারিদের🅠 জেরা করে তথ্য যে মিলেছে সেটাকে সামনে রেখেই এবার কেষ্টকে প্রশ্নবাণ ছুঁড়তে চান তদন্তকারীরা। অনুব্রত মণ্ডলের হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারির কোম্পানির নথিও তলব করেছেন ইডি অফিসাররা।