জলে ডুবে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় গোটা বꦍিশ্বে শীর্ষে রয়েছে সুন্দরবন। এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, নদী, খাল, জলাশয়ে ঘেরা সুন্দরবনের বিভিন্ন ব্লকে জলে ডুবে প্রতিদিন তিনজন শিশুর মৃত্যু হয়। জলে ডুবে শিশু মৃত্যুর ঘটনা রোধ করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এই সমস্যার সমাধানে গত বছর হু এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে চালু হয়েছিল কবচ সেন্টার। তাতে এক বছরে তাতে ভালো সাফল্য মিলেছে বলে দাবি করছেন আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন: জলে ডুবে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি 𝔍শিশু মৃত্যু হয় সুন্দরবনে
দ্য জর্জ ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল হেলথ এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের সহযোগিতায় চাইল্ড ইন দ্য নিড ইনস্টিটিউট কবচ সেন্টার🍷 প্রতিষ্ঠা করে।সেখানে পাঁচ বছরের কম বয়সি শিশুদের জন্য নিরাপদ জায়গা সরবরাহ করা হয়। পশ্চিমের বদ্বীপ অঞ্চলে জলাশয় এবং নদীতে ডোবার হাত থেকে শিশুদের রক্ষা করে। শুক্রবার এক বছﷺর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল প্রথম বার্ষিকী উদযাপন করা হয়।এই উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সাধারণত অভিভাবকরা সারাদিন কাজের ব্যস্ততার সময় বহু শিশু বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে গিয়ে অকালে প্রাণ হারায়। অকালে যাতে শিশুদের প্রাণ হারাতে না হয় সেই কথা মাথায় রেখেই কবচ সেন্টারগুলি তৈরি করা হয়। এগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভꦚূমিকা পালন করছে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সিনির জাতীয় অ্যাডভোকেসি অফিসার সুজয় রায় জানান, কবচ ন্যূনতম বিনিয়োগে শিশুদের জীবন বাঁচাতে এবং সুরক্ষার জন্য অফার করে। শিশুরা হল দেশের ভবিষ্যত। তারা মূল্যবান মানব সম্পদ। তিনি আরও জানান, এটি একটি বিরাট উদ্যোগ। শিশুর ডুবে যাওয়ার ব্যাপক সমস্যা মোকাবেলায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ বাস্তবায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে ভারতে একাই কাজ করছে।