এপার বাংলাকে পুজোর উপহার দিয়েছে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার। পেট্রাপোল ও বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে পদ্মার ইলিশ ঢুকতে শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গে। ৩ অক্টোবরের পর ইলিশ রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। আগে রফতানির সময়সীমা ১০ অক্টোবর প🐬র্যন্ত থাকলেও পরে সেই সময়সীমা কমানো হয়।
ღবাংলাদেশ আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করছে। মনে করা হচ্ছে, এই কারণেই ৩ অক্টোবরের পর ইলিশ রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই আবহে ভারতীয় মাছ আমদানীকারকদের দাবি, ২২ অক্টোবরের পরে ফের রফতানি চালু করা হোক। যদিও তা নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি বাংলাদেশ।
এবছর ভারতে মোট ৪৬০০ মেট্রিক টন ইলিশ রফতানি করার কথা ঘোষণা করে বাংলাদেশ সরকা🦂র। প্রথমে বলা হয়েছিল দুই হাজার ৮০ মেট্রিক টন ইলিশ পাঠানো হবে। পরে বলা হয়েছে, আরো দুই হাজার ৫২০ টন ইলিশ ভারতে আসবে। সবমিলিয়ে চার হাজার ছয়শ টন ইলিশ বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসার কথা। গতবছরের তুলনায় তা দ্বিগুণ।
তবে রফতানির সময়সীমা বেঁধে দিয়ে ভারতের মত্স্যপ্রেমীদের উদ্বেগে ফেলেছে ঢাকা। ভারতের মাছ ব্যবসায়ীদের তাই দাবি, ২২ অক্টোবরের পর ফের ধাপে ধাপে নির্ধারিত পরিমাণ ꦗমাছ ওপার বাংলা থেকে আসুক এপার বাংলায়। এদিকে বাংলাদেশ সরকার রফতানির সময়সীমা বেঁধে দেওয়ায় শঙ্কা রয়েছে বাংলাদেশি রফতানিকারদে𓄧রও। তাঁদের বক্তব্য, ভারতে ইলিশ রফতানি না করতে পারলে বাড়তি জোগানের জেরে বাংলাদেশ ভালো দাম পাওয়া যাবে না।