মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হতেই জেলায় জেলায় জয়জয়কার দেখা গিয়েছে। কিন্তু তার মধ্যেও ব্যতিক্রমী চরিত্র হয়ে উঠল মহম্মদ আলম রহমান। কারণ এই পড়ুয়া জন্ম থেকেই সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। দুটো পা পোলিও রোগে আক্🀅রান্ত। কথাও স্বাভাবিকভাবে বলতে কষ্ট হয়। তার মধ্যেই সে স্বপ্ন দেখেছে বিজ্ঞানী হওয়ার। আর সেই স্বপ্ন দেখে নিরলস অনুশীলন চালিয়ে মাধ্যমিকে সাফল্য অর্জন করেছে।
কেমন ফল করেছে আলম? এই ছাত্র জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী। কিন্তু মেধাশক্তি প্রখর। এত প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই🌠 করেও বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল সে। আর তার জন্য বইকেই একমাত্র অবলম্বন করে নিয়েছিল মহম্মদ আলম রহমান। এবার সেই স্বপ্নের দিকেই যেন একধাপ এগিয়ে গেল এই পড়ুযা। এবার মাধ্যমিকে ৬২৫ꦆ নম্বর পেয়ে সকলকেই অবাক করে দিয়েছে বড়ঞা থানার গড্ডা গণপতি আদর্শপীঠের ছাত্র আলম রহমান।
ঠিক কী ঘটেছে বড়ঞায়? স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার মহম্মদ আলম রহমান মোবাইলে 💎জানতে পারে সে স্কুলের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে। মুর্শিদাবাদের শেষ সীমান্তে এবং বীরভূম লাগোয়া ময়ূরাক্ষী নদীর কোলে বৈদ্যনাথপুর গ্রামে মহম্মদ আলম রহমানের বাড়ি। এখান থেকেই তিন কিলোমিটার দূরে গড্ডা গণপতি আদর্শপীঠ স্কুল। বাবার সঙ্গে সাইকেলে করেই সেখানে যেত সে। কোনওদিন🎀 স্কুলে অনুপস্থিত হতো না। নিজের ইচ্ছাশক্তিকেই কাজে লাগিয়ে এই সাফল্য পেয়েছে সে।🎃