মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরে পিস্তল উঁচিয়ে দ💎াদাগিরি দেখানোর ঘটনায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃত তৃণমূল নেতার নাম পূরণ মুশহর। ধৃতকে চাঁচল মহাকুমা আদালতে তোলা হলে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তৃণমূল নেতার দাদাগিরির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। এনিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।
জানা গিয়েছে, ভালুকা গ্রাম পঞ্চায়েতের অপসারিত পঞ্চায়েত প্রধান মিনু মুশহর স্বামী ওই তৃণমূল নেতা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, মত্ত অবস্থায় তিনি অনেকেই পিস্তল উঁচিয়ে হুমকি দিয়েছিলেন। রাস্তায় যাকে সামনে দেখতে পেয়েছেন তাকেই হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ। এমনকি বেশ কয়েকজন মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে ভয় দেখিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ। তৃণমূল নেতার এই তাণꩵ্ডবের পরেই রীতিমতো ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারাই পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে গ্রেফতার করে ভালুকা ফাঁড়িতে নিয়ে যায়। তারপরে দেখা যায় তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। তার পিস্তলটি কোথা থেকে এ⛎সেছে তা জানতে চায় পুলিশ। কিন্তু, মত্ত অবস্থায় থাকার কারণে তিনি পুলিশকে তখন বলতে পারেননি।
অন্যদিকে, তৃণমূল নেতার এই কীর্তির পরেই কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। মালদার বিজেপির জেলা সম্পাদক কিসান কেডিয়া বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেসের এখন এটাই সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তৃণমূলের অনেক নেতার হতেই এরকম আগ্নেয়াস্ত্র দেখা যাচ্ছে। এটা নতুন কিছু নয়।’ যদিও এনিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেই জানিয়েছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম। তিনি বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস এ ধরনের ক🔜াজকে কখনওই সমর্থন করে না। যদি কেউ এই ধরনের ঘটনা💮 ঘটিয়ে থাকে তাহলে আইন রয়েছে। আইন আইনের পথে চলবে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’