সরকারি স্কুলে শিক্ষকতা করেন এমন অনেক শিক্ষকই গোপনে প্রাইভেট টিউশন করে থাকেন বলে অভিযোগ। আর এই তথ্য বারবার এসেছে ꦯশিক্ষা দফতরে। আর এটা রুখতে এখন কোমর বেঁধে নেমেছে পূর্ব মেদিনীপুর প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। আর এবার থেকে এমন অভিযোগ পেলে নেওয়া হবে বড় পদক্ষেপ বলে জারি হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। প্রাথমিক শিক্ষকরা ‘প্রাইভেট টিউশন’ বাড়িতে গিয়ে পড়াতে পারবেন না বলে উল্লেখ করা আছে বিজ্ঞপ্তিতে। যদি প্রাইভেট টিউশন পড়ানোর খবর মেলে তখনই বাতিল হꦡবে চাকরি। এই কড়া বিজ্ঞপ্তি জারি করল পূর্ব মেদিনীপুর প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ।
এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক আলোড়ন পড়ে গিয়েছে শিক্ষকদের মধ্যে। যাঁরা প্রাইভেট টিউশন দিয়ে থাকেন। কিছুদিন আগে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন বা গৃহশিক্ষকতা করা নিয়ে সরকারিভাবে নির্দেশিকা জারি হয়েছিল। সরকারি শিক্ষক হয়ে এটা করা নিয়মবিরুদ্ধ। তারপরও 🎀রমরমিয়ে অনেক শিক্ষক তা করছেন বলে অভিযোগ। এবার কড়া পদক্ষেপ করল মেদিনীপুরে⛄র প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। গৃহ শিক্ষকদের যে সংগঠন তাঁরাও বিষয়টি নিয়ে আন্দোলন করে আসছেন। তাঁদের দাবি, এটা চলতে থাকলে গৃহশিক্ষকদের রুজি রুটিতে টান পড়বে।
আরও পড়ুন: পর্যটকদের জনꦓ্য সূর্যোদয় দেখার অত্যাধুনিক ব্যবস্থা করল জিটিএ, টাইগার হিলে কী থাকছে?
সরকারি স্কুলের শিক্ষক হয়ে প্রাইভেট টিউশন পড়ানো আইন লঙ্ঘনের সমান। তাই এটা করা যায় না। কিন্তু গোপনে এই কাজ একাধিক শিক্ষকরা করে যাচ্ছেন বলে অভিযোꦺগ। কদিন আগে পূর্ব মেদিনীপুর প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের অফিস থেকে একটি নোটিশ জারি করেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহ🦂মান। সেখানে স্পষ্ট ভাষায় তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, যে সকল প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক এবং শিক্ষিকারা প্রাইভেট টিউশন করছেন তাঁদের অবিলম্বে তা বন্ধ করে দিতে হবে। তা না হলে চাকরি বাতিল হবে।