অন্ডালে ফের দুঃসাহসিক ডাকাতির ঘটনা ঘটল। সোমবার রাত ১টা নাগাদ ✃দিঘনালা গ্রামে এক গৃহস্থের ▨বাড়িতে এই ডাকাতির ঘটনাটি ঘটেছে বলে খবর। রাতের অন্ধকারে বাড়ির পিছনের দিকের দরজা ভেঙ্গে ১০ থেকে ১২ জনের ডাকাতদল পরেশ কুন্ডু–বংশীবদন কুন্ডুর বাড়িতে ঢুকে পড়ে। এনারা যৌথ পরিবারের সদস্য।
ঠিক কী ঘটেছে অন্ডালে? স্থানীয় সূত্রে খবর, পরেশবাবু প্রাক্তন রেলকর্মী। তাঁর ভাই বংশীবদন কুন্ডু হাইস্কুলের প্রাক্তন শিক্ষক। আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে রাত ১টা নাগাদ ডাকাতদলকে বাড়ির ভিতরে দেখে আতꦍঙ্কিত হয়ে পড়েন পরিবারের সদস্যরা। ডাকাতরা ঢুকেই সকলের স্মার্টফোন কেড়ে নেয়। তারপর একটি ঘরে বন্দি করে রেখে দেওয়া হয় কড়া পাহারায়। তারপর গোটা বাড়িতে লুটপাট চালায় ডাকাতরা।
পরিবারের ঠিক কী অভিযোগ? পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ, দেড় ঘন্টা ধরে অপারেশন চালায় তারা। বাড়ি থেকে টাকা, সোনা এবং দামি স্মার্টফোন লুঠℱ করে। রাত পৌনে তিনটে নাগাদ🐓 এলাকা ছাড়ে কুখ্যাত ডাকাতরা। গয়না ও নগদ মিলিয়ে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা লুট হয়েছে। মাথায় ব𒀰ন্দুক ঠেকিয়ে এই ডাকাতি করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাস্থলে আসেন উচ্চ✅পদস্থ পুলিশ অফিসাররা। গোয়েন্দা কুকুর দিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ আধিকারিকরা। যদিও জনবহুল এলাকায় দুঃসাহসিক ডাকাতির ঘটনায় এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। পরেশ কুন্ডু–বংশীবদন কুন্ডু যথেষ্ট সম্ভ্রান্ত পরিবার হিসেবেই এলাকায় পরিচি🍎ত। এক আত্মীয় বিয়ের অনুষ্ঠান থাকায় বাড়িতে অতিরিক্ত সোনা ছিল। এই খবর পেয়েছিল ডাকাতরা।